নিহত মহিদুল বটিয়াঘাটার জলমার মো. শওকতের ছেলে। পেশায় ব্যবসায়ী।
স্থানীয়রা জানান, সুজুকি শো রুমে মহিদুলসহ চার জন এসেছিলেন। তিনজন শো রুমের ভেতরে যান, মহিদুল বাইরে ছিলেন। এসময় কে বা কারা এসে তাকে কুপিয়ে ফেলে রেখে যায়। মহিদুল ঘটনাস্থানেই মারা যান। ভেতরে থাকা অন্যরা এসে তাকে রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে থাকতে দেখেন।
খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ-কমিশনার (মিডিয়া) শেখ মনিরুজ্জামান মিঠু বাংলানিউজকে বলেন, পেটের বাম পাশে ও গলায় ধারালো ছুরি দিয়ে আঘাতের কারণে অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে মারা যান মহিদুল ইসলাম। নিহতের মরদেহ খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। কে বা কারা এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িত, তা অনুসন্ধান করা হচ্ছে।
সোনাডাঙ্গা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মমতাজ উদ্দিন বাংলানিউজকে বলেন, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, জমিজমা সংক্রান্ত বিরোধ থেকে এ হত্যাকাণ্ড ঘটতে পারে।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৫৮ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৪, ২০১৯
এমআরএম/একে