বৃহস্পতিবার (২৬ সেপ্টেম্বর) বেলা ১২টায় নগর ভবনে অনুষ্ঠিত কেসিসির জরুরি সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সভায় ১৫ অক্টোবরের মধ্যে রিকশা মালিকদের কাউন্সিলিংয়ের মাধ্যমে মোটর খুলে ফেলতে উদ্বুদ্ধ করা ও রিকশার অবৈধ চার্জিং পয়েন্টে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা জন্য নির্দেশ দেওয়া হয়।
অন্যদিকে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বন্ধের সিদ্ধান্ত বাতিলের দাবিতে বৃহস্পতিবারই বিক্ষোভ করেছেন চালকরা। এদিন সকাল সাড়ে ৯টা থেকে বেলা সাড়ে ১১টা পর্যন্ত নগরীর পিকচার প্যালেস থেকে হাদিস পার্ক পর্যন্ত সড়ক অবরোধ করে মানববন্ধন ও বিক্ষোভ করেন তারা।
এছাড়া বেলা ১২টা পর্যন্ত নগরীতে রিকশা চালানো বন্ধ রাখেন তারা। ফলে দুর্ভোগে পড়েন স্কুল-কলেজের শিক্ষার্থী ও চাকরিজীবীসহ সাধারণ মানুষ।
কেসিসি সূত্রে জানা গেছে, নগরীতে ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বন্ধ, ইজিবাইকের লাইসেন্স প্রদানের বিষয়ে সিদ্ধান্ত, খালের অবৈধ দখল উচ্ছেদ ও দুর্গাপূজা উপলক্ষে বৃহস্পতিবার বেলা ১১টায় জরুরি ভিত্তিতে বিশেষ সভা আহ্বান করেন সিটি মেয়র তালুকদার আবদুল খালেক।
সভায় বিভাগীয় কমিশনার লোকমান হোসেন মিয়া, খুলনা মেট্রোপলিটন পুলিশের (কেএমপি) কমিশনার খন্দকার লুৎফুল কবির, জেলা প্রশাসক মো. হেলাল হোসেন, কেসিসির কাউন্সিলর, কেএমপির বিভিন্ন পর্যায়েরর কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। এই সভাকে কেন্দ্র করেই নগর ভবনের অদূরে হাদিস পার্ক ও তৎসংলগ্ন এলাকায় বিক্ষোভ করেন চালকরা।
এর আগে সড়কে শৃঙ্খলা ফেরাতে আগামী ১ অক্টোবর থেকে খুলনা মহানগরীতে ব্যাটরিচালিত অটোরিকশা বন্ধ করতে চেয়েছিল কেসিসি।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২৬, ২০১৯
এমআরএম/এসএ