বুধবার (০২ অক্টোবর) সকালে কুমারখালীর কয়া ইউনিয়নের কলোয়া এলাকায় কুঠিবাড়ী রক্ষাবাঁধে এ ধস নামে। গত বছরও এই একই স্থানে ধস নামে।
‘কুষ্টিয়া জেলায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের কুঠিবাড়ী সংলগ্ন এবং পার্শ্ববর্তী এলাকায় পদ্মা নদীর ডান তীর সংরক্ষণ’ প্রকল্পের ৩ হাজার ৭২০ মিটার বাঁধ নির্মাণ করে সরকার। পদ্মার পানি বৃদ্ধির কারণে তীব্র স্রোতে এ বাঁধের ৩০ মিটার অংশ ধসে গেছে।
এদিকে পদ্মা ও গড়াই নদীর পানি বৃদ্ধিও অব্যাহত রয়েছে।
বুধবার বেলা সাড়ে ১১টায় পানি উন্নয়ন বোর্ড কুষ্টিয়ার নির্বাহী প্রকৌশলী পিযুষ কৃষ্ণ কুণ্ডু জানান, পদ্মা ও গড়াই নদীর পানি বৃদ্ধি অব্যাহত রয়েছে। বুধবার পদ্মা নদীর হার্ডিঞ্জ ব্রিজ এলাকায় পানি প্রবাহের মাত্রা ছিলো ১৪ দশমিক ৩০ সেন্টিমিটার, যার বিপদসীমা ১৪ দশমিক ২৫ সেন্টিমিটার ও গড়াই নদীর গাড়াই রেল ব্রিজ পয়েন্টে পানি প্রবাহের মাত্রা ছিলো ১২ দশমিক ৪৩ সেন্টিমিটার, যার বিপদসীমমা ১২ দশমিক ৭৫ সেন্টিমিটার।
এদিকে পদ্মার পানি বৃদ্ধিতে তীব্র স্রোতের কারণে কুষ্টিয়ার শিলাইদহের পদ্মা নদীর কুঠিবাড়ী রক্ষাবাঁধের প্রায় ৩০ মিটার ধসে গেছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২০০ ঘণ্টা, অক্টোবর ০২, ২০১৯
আরএ