শুক্রবার (৪ অক্টোবর) তাকে আদালতের মাধ্যমে জেলহাজতে পাঠানো হয়েছে বলে বাংলানিউজকে জানিয়েছেন কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি-তদন্ত) আসাদুজ্জামান।
তিনি বলেন, বৃহস্পতিবার (৩ অক্টোবর) দিনগত রাতে মনিরুল হককে আটক করা হয়।
উপ-পরিদর্শক (এসআই) নাজমুল জানান, বৃহস্পতিবার রাতে মনিরুল হক শেবাচিম হাসপাতালের মহিলা মেডিসিন-৪ ইউনিটে তার এক আত্মীয়কে ভর্তি করান। পাশাপাশি তার আত্মীয়ের দেখভাল করার জন্য হাসপাতালে দায়িত্ব পালনকারী বিএমপি পুলিশের কনস্টেবল তৌহিদুলের ইসলামকে আদেশ দেন। এসময় মনিরুল হক নিজেকে কিশোরগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (এএসপি) হিসেবে পরিচয় দেন।
মনিরুল হকের পরিচয় দেওয়া ও তার আচার-আচরণ দেখে সন্দেহ হলে বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানান কনস্টেবল তৌহিদুলের ইসলাম। এরপর মনিরুলকে জিজ্ঞাসাবাদ করেন ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ। জিজ্ঞাসাবাদে মনিরুল নিজেকে মাছ ব্যবসায়ী হিসেবে পরিচয় দেন। তিনি জানান, হাসপাতালে সুবিধা নেওয়ার জন্য তিনি নিজেকে এএসপি হিসেবে পরিচয় দিয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ০৩৪৪ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৫, ২০১৯
এসএস/ওএইচ/