মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) সকাল থেকে এ রুটে ১৬টি ফেরির মধ্যে ছোট তিনটি ফেরি দিয়ে পারাপার শুরু করা হয়। তবে দুপুর সাড়ে ১২টা থেকে দু’টি ফেরি চালু রয়েছে।
এর আগে, তীব্র স্রোতের কারণে সোমবার (৭ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৮টা থেকে সব ধরনের ফেরি চলাচল বন্ধ রাখা হয়।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিসি) শিমুলিয়া ঘাটের সহকারী ম্যানেজার জামিল আহম্মেদ বাংলানিউজকে এ তথ্য জানান।
তিনি জানান, সকাল থেকে কুমিল্লা, ফরিদপুর ও কাকলী নামে তিনটি ফেরি চলাচল করছে। তবে বেলা ১২টার পর থেকে ফরিদপুর ফেরি বন্ধ রাখা হয়েছে। পদ্মায় স্রোত ও নাব্যতা সংকটের কারণে কম লোড নিয়ে ফেরিগুলো ঘাট ছেড়ে যাচ্ছে। এছাড়া লৌহজং চ্যানেলে ড্রেজার থাকার কারণে ফেরিগুলো সাবধানে সতর্কতার সঙ্গে চলাচল করছে।
শিমুলিয়া ঘাটের ট্রাফিক ইনচার্জ হেলাল উদ্দিন বাংলানিউজকে জানান, শিমুলিয়া ঘাটে পাঁচ শতাধিক যানবাহন পারের অপেক্ষায় রয়েছে। এর মধ্যে প্রাইভেটকার, বাস ও ট্রাকের সংখ্যা বেশি। অনেক গাড়ি ঘাটে এসে আবার ফিরে যাচ্ছে।
বিআইডাব্লিউটিএ’র শিমুলিয়া ঘাটের নৌ-পরিদর্শক মো. সোলেমান বাংলানিউজকে জানান, শিমুলিয়া-কাঁঠালবাড়ী নৌরুটে ৮৭টি লঞ্চ স্বাভাবিক ভাবে চলাচল করছে। তবে ফেরি চলাচল ব্যাহত হওয়ায় লঞ্চঘাটে যাত্রীদের চাপ বেশি পড়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৪০৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ০৮, ২০১৯
এসআরএস