নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হৃদরোগ হাসপাতালের এক চিকিৎসক জানান, ইসমাইল চৌধুরী সম্রাটের আইএনআর, টিপ্রিনিন-আই, ব্লাড সুগার, ইলেক্ট্রোলাইট, বিলোরবিন, ইসিজি এবং ইকোকার্ডিওগ্রাফি করানো হয়েছে। বৃহস্পতিবার (১০ অক্টোবর) সকালে আল্ট্রাসনোগ্রাফি হয়েছে।
এর আগে, বুধবার (৯ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৭টার দিকে সম্রাটের বুকের এক্স-রে করানো হয়।
জাতীয় হৃদরোগ ইনস্টিটিউট ও হাসপাতালের উপ-পরিচালক ডা. সমীর কুমার কুন্ডু বলেন, ইসমাইল হোসেন চৌধুরী সম্রাটের যে রিপোর্টগুলো হাতে পেয়েছি, সেগুলো ভালো। বৃহস্পতিবার সকালে আল্ট্রাসনোগ্রাফি করানো হয়েছে। এই রিপোর্ট এখনো হাতে আসেনি। তবে আগে থেকেই তার হৃদরোগ ও পিত্তথলিতে পাথর আছে। সব কিছু ঠিক থাকলে কারাগারে ফেরত পাঠানোর প্রস্তুতিও নিয়ে রেখেছি আমরা।
এ বিষয়ে বিস্তারিত পরে জানানো হবে বলে জানান তিনি।
জানা গেছে, বুকে ব্যথা অনুভব করলে বুধবার (৮ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ৭টায় সম্রাটকে কারাগার থেকে প্রথমে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে, ঢামেক চিকিৎসকদের পরামর্শে তাকে এনআইসিভিডি হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
হৃদরোগ হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, সম্রাট হাসপাতালের সিসিইউ-১’র বি-১২ শয্যায় আছেন। সেখানে তার পাশে কারা কর্তৃপক্ষ, পুলিশ ও গোয়েন্দা বাহিনীর সদস্যরা রয়েছেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৬০৮ ঘণ্টা, অক্টোবর ১০, ২০১৯
একে