রোববার (১৩ অক্টোবর) রাতে আটকদের শিবচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট আসাদুজ্জামান এ সাজা দেন।
এর আগে, রাত ৮টার দিকে উপজেলার বন্দোরখোলা ইউনিয়নের কাজিরসূরা এলাকায় অভিযান পরিচালনা করেন ইউএনও।
এদিকে, রোববার সকালে ও বিকেলে কাঁঠালবাড়ী এলাকায় অভিযান চালিয়ে মাছ ধরার অপরাধে ১৫ জনকে আটক করে পুলিশের একটি টিম।
আটকরা হলেন- শিবচর উপজেলার বন্দোরখোলা ইউনিয়নের বাদশা মাদবর (২৫), নয়ন মোল্যা (২৬), সন্যাসীর চর ইউনিয়নের শাহজাহান মাল (৩৮), ওমর ফারুক (৪৮), রব বেপারী (৬৫), মান্নান মাল (১৮), আশিক শিকদার (২১), নাসির (২৫),সাদ্দাম হোসেন (২৮), সেকান্দার তালুকদার (৫০), হাকিম শেখ (৩৫); কাঁঠালবাড়ী ইউনিয়নের তোতা মোল্লা (৩৫), সোহাগ মোড়ল (২৩); চর জানাজাত ইউনিয়নের সেকান্দার খালাশী (৪০); শরিয়তপুরের জাজিরা উপজেলার রেজাউল (২৮); পাবনার বেড়া উপজেলার শাহিন মোল্লা (৩১), মানিকগঞ্জের দৌলতপুর উপজেলার সুরমান মোল্ল্যা (২৫)। এদের ২০ দিনের কারাদণ্ড দেওয়া হয়।
এছাড়া শিবচরের চর জানাজাত এলাকার শুক্কুর (৫০), শরিয়তপুরের জাজিরার শাহিন (৪০), লৌহজং উপজেলার কামরুল (২৫) ও হারুন শেখকে (৫১) এক মাসের কারাদণ্ড দিয়েছে ভ্রাম্যমাণ আদালত।
ইউএনও আসাদুজ্জামান বাংলানিউজকে জানান, মা ইলিশ রক্ষায় এ ধরনের অভিযান চলবে। এ ব্যাপারে কঠোর অবস্থানে রয়েছি। আটকরা মাছ শিকার ও ক্রয়ের সঙ্গে জড়িত।
ইলিশের প্রধান প্রজনন মৌসুম রক্ষায় ৯-১১ অক্টোবর পর্যন্ত ২২ দিন ইলিশ ধরা, বিক্রি, মজুদ ও পরিবহন নিষিদ্ধ।
বাংলাদেশ সময়: ০৮৫৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৪, ২০১৯
এসআরএস