সোমবার (১৪ অক্টোবর) বিকেল ৪টার দিকে তিনি মৌখিকভাবে জানান, নির্বাচনে অনিয়মের কারণে তিনি নির্বাচন থেকে সড়ে দাঁড়িয়েছেন। তিনি অভিযোগ করেন, আওয়ামীলীগের বিদ্রোহী মাহবুবুল হক শেরিন তার নিজস্ব ক্যাডার বাহীনি নিয়ে কেন্দ্র দখল করে জোর পূর্বক সিল মেরেছেন ও নির্বাচনে কারচুপি কেরেছেন।
আওয়ামী লীগের প্রার্থী আবদুল কাদির জানান, মীরপুর কেন্দ্রে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী মাহবুবুল হক শেরিনের লোকজন প্রশাসনের সহযোগিতায় জাল ভোট দিয়েছে। এছাড়াও বাড় কাপন নামক একটি ভোট কেন্দ্রে জোরপূর্বক ভোট দেওয়া হয়েছে। তাই আমি ফলপ্রকাশ না করার জন্য জেলা প্রশাসকের লিখিতভাবে অভিযোগ জানাবো।
এব্যাপারে জগন্নাথপুর উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মাহফুজুল আলম বাংলানিউজকে বলেন, নির্বাচন বয়কটের ব্যাপারে আমরা কোনো লিখিত অভিযোগ পাইনি। আর এখন নির্বাচন শেষ।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত নির্বাচনে ভোট গ্রহণ শেষে ভোট গণনা চলছে। এই ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৬ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। মিরপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আওয়ামীলীগ প্রার্থী আব্দুল কাদির (নৌকা), আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী উপজেলা আওয়ামীলীগের অর্থ বিষয়ক সম্পাদক মাহবুবুল হক শেরিন (আনারস), জাপা (এরশাদ) মনোনীত প্রার্থী আব্বাস মিয়া (লাঙল) আঞ্জুমানে আল-ইসলাহ মনোনীত প্রার্থী শওকত হোসেন (চশমা) স্বতস্ত্র প্রার্থী যুক্তরাজ্য প্রবাসী সাহাব আলী (টেলিফোন) ও আলতাবুর রহমান আলতা (মোটরসাইকেল)।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৬ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৪, ২০১৯
এমএমইউ