শনিবার (১৯ অক্টোবর) দুপুরে সিলেটের কেন্দ্রীয় ট্রাক টার্মিনালের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধনী শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
পরিকল্পনামন্ত্রী এমএ মান্নান বলেন, জনগণ এখন খুবই সচেতন।
তিনি বলেন, যারা প্রকল্প বানাবেন, তারা আইটেমগুলো ভিন্নভাবে যাচাই করে বানাবেন। তাতে দুর্নীতি কমে আসবে। এতসব করার পরও যারা দুর্নীতি করবে, তারা ঝুঁকি নিয়ে করবে। আর প্রধানমন্ত্রীও দুর্নীতির বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স ঘোষণা করেছেন। আমরা সচেতন আছি দুর্নীতি বিরোধী সংগ্রাম চালিয়ে যাবো।
ট্রাক টার্মিনাল সম্প্রসারণ প্রশ্নের জবাবে পরিকল্পনামন্ত্রী বলেন, পর্যায়ক্রমে ট্রাক টার্মিনাল সম্প্রসারণ করা হবে। তবে কয়েক মাস এর ব্যবহার দেখবো আমরা। যাদের জন্য জনগণের টাকায় ট্রাক টার্মিনাল নির্মিত হয়েছে, তারা যদি এর সঠিক ব্যবহার না করে রাস্তায় ট্রাক দাঁড় করিয়ে রাখে, তাতে সম্প্রসারণ করে কী লাভ?
অনুষ্ঠানে সিলেট সিটি করপোরেশনের (সিসিক) মেয়র আরিফুল হক চৌধুরী বলেন, ২৫ কোটি ৩২ লাখ টাকা ব্যয়ে ৮ দশমিক ৪৪ একর জায়গার মধ্যে ট্রাক টার্মিনাল নির্মিত হয়েছে। টার্মিনালটি ১০ মাসের জন্য ৩০ লাখ টাকায় ইজারা দেওয়া হয়েছে।
‘এখানে চালকদের সুবিধার্থে ক্যাফটেরিয়া খোলা হবে। চালকদের বিশ্রামের জন্য থাকছে যাবতীয় সুবিধা। এছাড়া একটি পেট্রল পাম্পও নির্মাণ করা হবে। ’
অনুষ্ঠানে সিসিকের প্যানেল মেয়র তৌফিক বক্স লিপন, কাউন্সিলর রেজওয়ান আহমদ প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৫ ঘণ্টা, অক্টোবর ১৯, ২০১৯
এনইউ/এমএ