সোমবার (২৮ অক্টোবর) ভোর ৬টার দিকে এ ঘটনা ঘটে। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
রেহেনা খাতুন সাতক্ষিরা সদর উপজেলার শিয়ালডাঙ্গা গ্রামের মৃত রফিকুল ইসলামের মেয়ে। তিনি দক্ষিণগাঁওয়ের পশ্চিমপাড়ার ১ নম্বর রোডের ৪৪/৭ নম্বর বাসায় ভাড়া থাকতেন।
সবুজবাগ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) মো. মোফাজ্জল হোসেন বাংলানিউজকে জানান, খবর পেয়ে ওই বাসার পঞ্চম তলার ফ্ল্যাটের বাথরুমের শাওয়ারের লোহার পাইপের সঙ্গে ওড়না দিয়ে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। ওই বাসাতেই তিনি ভাড়া থাকতেন। পরে ময়নাতদন্তের জন্য মরদেহ ঢামেক হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়।
তিনি আরও জানান, রেহেনা উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তেন। মাঝেমধ্যে আবার চাকরিও করতেন। তার বাবার মৃত্যুর পর মা জামিলা খাতুন অন্যত্র বিয়ে করে। বর্তমানে নতুন স্বামীর সঙ্গেই থাকে তার মা। প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে, এই সব কারণেই তিনি মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছিলেন। যার ফলে গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করেছেন।
এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে তদন্ত করা হচ্ছে বলেও জানান পুলিশের এই কর্মকর্তা।
বাংলাদেশ সময়: ১১৫৮ ঘণ্টা, অক্টোবর ২৮, ২০১৯
এজেডএস/এসএ