রোববার (৩ নভেম্বর) দুপুরে এ ঘটনা ঘটে।
ময়নাতদন্তের জন্য পুলিশ রাত ৮টার দিকে মরদেহ ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে পাঠায়।
নিহত শাপলা তার স্বামী সোহেল মোল্লার সঙ্গে যাত্রাবাড়ী শনির আখড়ার গোবিন্দপুর এলাকায় থাকতেন।
সোহেল মোল্লা বাংলানিউজকে জানান, আট মাস আগে তাদের বিয়ে হয়। রোববার সকালে পারিবারিক বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে ঝগড়া হয়। একপর্যায়ে শাপলা অভিমান করে ওই এলাকায় তার বাবা আক্তার হোসেনের বাড়িতে চলে যান। বিকেলে স্ত্রীর রাগ ভাঙাতে শ্বশুরবাড়িতে সোহেল যায়। সেখানে স্বামী-স্ত্রী মধ্যে ফের ঝগড়া হয়। পরে অভিমান করে শাপলা দরজা বন্ধ করে দেন। অনেকক্ষণ ডাকাডাকি করলে তার কোন সাড়া শব্দ না পেয়ে দরজা ভেঙে শাপলাকে গলায় ফাঁস লাগানো ঝুলন্ত অবস্থায় উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। ওই হাসপাতালেই তার মৃত্যু হয় বলে জানা যায়। পরে পুলিশ ওই হাসপাতাল থেকে মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য ঢামেকে পাঠায়।
ঢামেক হাসপাতাল পুলিশ ক্যাম্পের ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) বাচ্চু মিয়া বাংলানিউজকে জানান, যাত্রাবাড়ী থানা পুলিশ শাপলার মরদেহ ময়নাতদন্তে জন্য হাসপাতালে নিয়ে এসেছে।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৭ ঘণ্টা, নভেম্বর ০৩, ২০১৯
এজেডএস/এবি/এএটি