সোমবার (৯ ডিসেম্বর) বিকেলে অধ্যাপক অজয় রায়ের মৃত্যুর খবর পেয়ে হাসপাতালে গিয়ে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি এ কথা বলেন।
নাসিরউদ্দিন ইউসুফ বলেন, ষাটের দশক থেকে শুরু করে মুক্তিযুদ্ধের সময় পর্যন্ত তিনি আমাদের সংগ্রামে ছিলেন।
তিনি আরও বলেন, ছেলে অভিজিৎ রায়ের হত্যার পর তিনি বুদ্ধিমত্তার সঙ্গে শোককে মোকাবিলা করেছেন। শোককে শক্তিতে রূপান্তর করে তিনি আমাদের সামনে দাঁড়িয়েছেন। তবে যখন তার সঙ্গে একা বসতাম তখন দেখতাম তার ভেতরে গভীর দীর্ঘশ্বাস রয়েছে। সে দীর্ঘশ্বাস তিনি তার বিশাল হৃদয়ে ধারণ করে শক্তি অর্জন করেছিলেন। সন্তান হত্যার বিচার না পেয়ে মারা গেছেন।
অধ্যাপক অজয় রায় সোমবার দুপুর ১২টা ৩৫ মিনিটে রাজধানীর বারডেম হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান।
বাংলাদেশ সময়: ১৬৩২ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৯, ২০১৯
ডিএন/আরবি/