ঢাকা, শনিবার, ৮ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৩ নভেম্বর ২০২৪, ২১ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

জাতীয়

গুজব প্রতিরোধে ১৯ সদস্যের উচ্চপর্যায়ের কমিটি রয়েছে

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ০০৩৯ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৯, ২০২০
গুজব প্রতিরোধে ১৯ সদস্যের উচ্চপর্যায়ের কমিটি রয়েছে

জাতীয় সংসদ ভবন থেকে: তথ্য মন্ত্রণালয়ে ‘গুজব প্রতিরোধ ও অবহিতকরণ’ সম্পর্কিত ১৯ সদস্যবিশিষ্ট উচ্চপর্যায়ের একটি কমিটি রয়েছে। এই কমিটি গুজব সংক্রান্ত তথ্য আদান-প্রদান ও কমিটির আওতাভুক্ত দপ্তরগুলো গুজব প্রতিরোধে নিজ নিজ দপ্তরের বিধিবিধান অনুযায়ী ব্যবস্থা নেয় বলে জানিয়েছেন তথ্যমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ।

মঙ্গলবার(১৮ ফেব্রুয়ারি) জাতীয় সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে সংরক্ষিত নারী আসনে আওয়ামী লীগের সদস্য শামীমা আক্তার খানমের এক প্রশ্নের লিখিত উত্তরে মন্ত্রী একথা জানান। এসময় স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী অধিবেশনে সভাপতিত্ব করেন।

মঙ্গলবারের প্রশ্নোত্তর পর্ব টেবিলে উত্থাপিত হয়।

তথ্যমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেন, গুজবের বিষয়ে সত্যতা পাওয়া গেলে সোশ্যাল মিডিয়া থেকে জরুরিভিত্তিতে লিংকগুলো বন্ধ ও প্রত্যাহারে বিটিআরসি তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেয়। চলমান এই কার্যক্রমের আওতায় ২০১৮ সালের ২১ নভেম্বর থেকে এ যাবত গুজব সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়কে গুজব বলে নিশ্চিত করে মোট ১৮টি তথ্যবিবরণী জারি করা হয়েছে।  

‘পাশাপাশি গুজব বিষয়ে সচেতনতা সৃষ্টিতে রেডিও-টেলিভিশনে স্পট ও টিভিসি নিয়মিত প্রচার করা হচ্ছে। তথ্য মন্ত্রণালয় ও তার অধীন দপ্তরগুলো গুজব প্রতিরোধে জনসচেতনতা সৃষ্টিতে সমন্বিতভাবে কাজ করে যাচ্ছে। ’

তথ্যমন্ত্রী বলেন, সারাদেশে গুজব ও সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে অপপ্রচার রুখতে এবং এর বিভিন্ন ক্ষতিকর দিক তুলে ধরে টেলিভিশনে জনসচেনতামূলক বিভিন্ন অনুষ্ঠান প্রচার করা হচ্ছে। এছাড়া বাংলাদেশ বেতারের ১৪টি আঞ্চলিক কেন্দ্র ও বিশেষায়িত ইউনিট থেকে নিয়মিতভাবে গুজব ও সরকারের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডের বিরুদ্ধে অপপ্রচার রুখতে বিভিন্নভাবে সচেতনতামূলক অনুষ্ঠান ঘোষণা, সাক্ষাৎকার, ইত্যাদি প্রচার করা হচ্ছে।  

বাংলাদেশ সময়: ১৭৩৫ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ১৮, ২০২০
এসকে/এএ

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।