রোববার (১২ এপ্রিল) সকাল থেকে দুপুর পযর্ন্ত দফায় দফায় ওই উপজেলার কৃষ্ণনগর ইউনিয়নের থানাকান্দি গ্রামে এ সংঘর্ষ হয়।
সংঘর্ষে আহতদের উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দীর্ঘদিন ধরে কৃষ্ণনগর ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান জিল্লুর রহমানের সঙ্গে থানাকান্দি গ্রামের বাসিন্দা কাউসার মোল্লার বিরোধ চলছিল। এ বিরোধের জেরে রোববার সকাল থেকে উভয়পক্ষের লোকজন দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। থেমে থেমে চলা এ সংঘর্ষে উভয়পক্ষের অন্তত ৩০ জন আহত হয়েছেন। সংঘর্ষ চলাকালে ধারালো অস্ত্র দিয়ে মোবারক মিয়া (৪৫) নামে এক ব্যক্তির পা কেটে নিয়ে গ্রামে আনন্দ মিছিল করে এক পক্ষ। এছাড়াও সংঘর্ষ চলাকালে বেশ কয়েকটি ঘর-বাড়িতে হামলা ও ভাঙচুর চালিয়ে অগ্নিসংযোগ করা হয়। আর সংঘর্ষে আহতরা নবীনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চিকিৎসাধীন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (নবীনগর সার্কেল) মকবুল হোসেন বাংলানিউজকে জানান, বর্তমানে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন আছে। সংঘর্ষের ঘটনায় ২০ জনকে আটক করা হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৫ ঘণ্টা, এপ্রিল ১২, ২০২০
এসআরএস