রোববার (২০ আগস্ট) সকালে প্রেসক্লাবের সামনে ‘গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পথে অভিযাত্রা: কিছু প্রস্তাবনা এবং প্রধান নির্বাচন কমিশনার বরাবর স্মারকলিপি’ প্রদান উপলক্ষে আয়োজিত মানববন্ধন কর্মসূচি থেকে দাবিগুলি উত্থাপন করা করা।
মানববন্ধনে উত্থাপিত ৭ দফা হলো- আলোচনার ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন আইন সহজ ও শিথিল করা, রাজপথে ক্রিয়াশীল অনিবন্ধিত রাজনৈতিক দলসমূহকে যুক্ত করা, ডিসি ও টিএনও’র পরিবর্তে জেলা ও উপজেলা নির্বাচনী কর্মকর্তাদের রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তার দায়িত্ব দেওয়া, না ভোটের বিধান পুনরায় চালু করা, নির্বাচনে সেনা মোতায়ন করা, প্রতিটি ভোট কেন্দ্রে ১শ’ জন করে সেচ্ছ্বাসেবক নিয়োগ দেওয়া, প্রার্থীর নির্বাচন ব্যয় রাষ্ট্র কর্তৃক বহন করা।
মানববন্ধনে ন্যাপ-ভাসানীর চেয়ারম্যান বঙ্গদ্বীপ এম এ ভাসানী লিখিত বক্তব্যে বলেন, গত ৪৫ বছর যাবৎ আমাদের দেশ নির্বাচন নিয়ে সঙ্কটে জর্জরিত। আমাদের দাবিনামার কার্যকর বাস্তবায়ন জাতিকে একটি স্থায়ী নির্বাচন কাঠামো উপহার দেবে। গ্রহণযোগ্য ও অংশগ্রহণমূলক আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন দেশের প্রতিটি নাগরিকের কাম্য।
মানববন্ধনে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন গণমোর্চার সমন্বয়কারী মোহাম্মদ মাসুম, বাংলাদেশ গণতান্ত্রিক মুক্তি আন্দোলনের চেয়ারম্যান আশরাফ আলী হাওলাদার।
বাংলাদেশ সময়: ১২৫২ ঘণ্টা, আগস্ট ২০, ২০১৭
ইউএম/এমজেএফ