এক বিবৃতিতে গণসংহতির প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি ও ভারপ্রাপ্ত নির্বাহী সমন্বয়কারী আবুল হাসান রুবেল বলেন, পাহাড়ে একদিকে আদিবাসী-বাঙালি বিভাজন ও একই সাথে আদিবাসী-আদিবাসী বিভাজনকে কাজে লাগিয়ে কয়েক দশক ধরে যে ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ড ঘটেছে মিঠুন চাকমা হত্যা তারই অংশ।
এসব ধারাবাহিক হত্যাকাণ্ড পাহাড়ে আদিবাসীদের আত্মনিয়ন্ত্রণের পূর্ণ অধিকার নিশ্চিত না করতে পারার ফল বলেও মন্তব্য করেন গণসংহতির নেতারা।
বুধবার (০৩ জানুয়ারি) সকালে খাগড়াছড়ি সদরের অপর্ণা চৌধুরী পাড়ার বাসা থেকে মিঠুন চাকমাকে তুলে নিয়ে যায় মুখোশধারীরা। এরপর বেলা ১২টার দিকে তাকে স্লুইস গেট এলাকা থেকে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় উদ্ধার করেন স্থানীয়রা। পরে তাকে সদর হাসপাতালে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন।
মিঠুন চাকমা ইউপিডিএফের ছাত্র সংগঠন পাহাড়ি ছাত্র পরিষদের (পিসিপি) সভাপতি ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভাষাতত্ত্ব বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৪০ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৩, ২০১৮
এমজেএফ