ঢাকা: ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের সমাবেশে গ্রেনেড হামলা ছিল গণতন্ত্র ধ্বংস ও মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বদানকারী রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে নেতৃত্ব শূন্য করার ন্যক্কারজনক ষড়যন্ত্র।
সোমবার (২১ আগস্ট) বাংলাদেশের যুব মৈত্রীর সভাপতি তৌহিদুর রহমান ও সাধারণ সম্পাদক তাপস দাস এক বিবৃতিতে এ কথা বলেন।
বিবৃতিতে নেতারা বলেন, পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট সপরিবারের বঙ্গবন্ধুকে হত্যা, রমনা বটমূলে বোমা হামলা, যশোরে উদীচীর সমাবেশে হামলা, পল্টনে সিপিবির সমাবেশে হামলাসহ ২০০৫ সালে ৬৩ জেলায় একযোগে বোমা হামলা একই সূত্রে গাঁথা। এসব হামলার পেছনের অপশক্তি মুক্তিযুদ্ধ বিরোধী উগ্র মৌলবাদী গোষ্ঠী। যারা এখনও বাংলাদেশকে প্রতিক্রিয়াশীল ভাবধারায় বাংলাদেশকে নিয়ে যেতে নিয়মিত ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।
বিবৃতিতে নেতারা এসব হামলায় দায়ী অপশক্তিকে বিচারের আওতায় এনে সর্বোচ্চ শাস্তির দাবি জানান।
এদিন দুপুর ১২টা ৩০ মিনিটে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু এভিনিউয়ে অবস্থিত বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ কার্যালয়ের সামনে অস্থায়ী বেদিতে বাংলাদেশ যুব মৈত্রীর সভাপতি তৌহিদুর রহমানের নেতৃত্বে শহীদদের স্মৃতির প্রতি পুষ্পার্ঘ অর্পণ করা হয়।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সহ-সভাপতি এম এম মিল্টন, সাংগঠনিক সম্পাদক মানোয়ার হোসেন, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক মনোজ বাড়ৈ, ঢাকা দক্ষিণের সভাপতি ওমর ফারুক সুমন, সাধারণ সম্পাদক মঈনুদ্দিন আহমেদ রাসেল, মামুন মোল্লা, কাজী মনজুরুল ইসলাম শাহিন, বখতিয়ার হোসেন শিশির, মনিরুজ্জামান বিবর্তন, অম্বিক মণ্ডল প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৩৭ ঘণ্টা, আগস্ট ২১, ২০২৩
আরকেআর/এসআইএ