শুক্রবার (৪ জানুয়ারি) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তিনি এ উদ্বেগ প্রকাশ করেন।
বিবৃতিতে ড. কামাল বলেন, এ ঘটনা জাতি হিসেবে আমাদের অত্যন্ত হেয় প্রতিপন্ন করেছে।
বিবৃতিতে কামাল হোসেন আরও বলেন, সরকার এ ঘটনাকে ধামাচাপা দেওয়ার চেষ্টা করে কার্যত সন্ত্রাসী ধর্ষকদের পালিয়ে যেতে সাহায্য করেছে। পুলিশ বাদীর ভাষ্য মতে হুকুমের আসামিসহ আনেকের নাম বাদ দেওয়াতে আমি ক্ষোভ প্রকাশ করছি এবং অনতিবিলম্বে তাদের আইনের আওতায় আনার দাবি করছি।
ঐক্যফ্রন্ট নেতা বলেন, এ ঘটনা আমাদের গণতান্ত্রিক অধিকার, মৌলিক মানবাধিকার ও মত প্রকাশের স্বাধীনতাকে হুমকির সম্মুক্ষীণ করেছে এবং এতে আমরা ভীষণভাবে ক্ষুব্ধ, উদ্বিগ্ন ও মর্মাহত। এরূপ ঘটনার যেন আর পুনরাবৃত্তি না ঘটে তার জন্য দেশের মর্মাহত জনগণকেই উদ্যোগী হতে হবে। এ লজ্জা ধর্ষিতা নারীর নয় বরং এ লজ্জা সমগ্র জাতির। তিনি নির্যাতিত নয় বরং নির্যাতিত হয়েছে আমাদের গণতন্ত্র ও মৌলিক মানবাধিকার। এখন থেকে ওই নারীর সব দায়িত্ব আমাদের সবার।
ঐক্যফ্রন্ট সূত্রে জানা গেছে, ধর্ষিত নারীর খোঁজ নিতে শনিবার (০৫ জানুয়ারি) বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের নেতৃত্বে ঐক্যফ্রন্ট নেতারা সুবর্ণচর যাচ্ছেন।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৭ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৪, ২০১৯
এমএইচ/এসএইচ