রোববার (৬ জানুয়ারি) দুপুর ১২টার পর স্পিকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী তার সংসদ কার্যালয়ে তাকে শপথবাক্য পাঠ করান।
শারীরিক অসুস্থতার কারণে গত ৩ জানুয়ারি তিনি অন্যান্য সদস্যদের সঙ্গে শপথ নিতে পারেননি।
এদিনও হুইল চেয়ারে বসে স্পিকারের রুমে ঢুকেন সাবেক এই রাষ্ট্রপতি। এরইমধ্যে একাদশ সংসদে বিরোধীদলীয় নেতা হওয়ার জন্য স্পিকারকে একটি চিঠিতে জানিয়েছেন তিনি।
চলতি মাসের শেষ মধ্য ভাগের পর নতুন সরকারের প্রথম অধিবেশনেই হয়তো তাকে বিরোধীদলীয় নেতা হিসেবে পাওয়া যাবে।
শপথ অনুষ্ঠানে এরশাদের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন- পার্টির কো-চেয়ারম্যান জি এম কাদের, মহাসচিব মসিউর রহমান রাঙ্গা, প্রেসিডিয়াম সদস্য কাজী ফিরোজ রশিদ, ফখরুল ইমাম, সৈয়দ আবু হোসেন বাবলাসহ অন্যান্য নেতারা।
শপথ অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন জাতীয় সংসদের সিনিয়র সচিব ড. জাফর আহমেদ খান।
এর মধ্য দিয়ে একাদশ সংসদের দ্বিতীয় সংখ্যাগরিষ্ঠ দল জাতীয় পার্টির ২২ জন সংসদ সদস্যের শপথ অনুষ্ঠান সম্পন্ন হলো। এখন শুধু বিএনপির পাঁচজন, গণফোরামের দু’জন বাকি রয়েছেন। এ পর্যন্ত ২৯০ জন সংসদ সদস্য শপথ নিয়েছেন। একটি আসনের প্রার্থী মারা যাওয়া এবং একটি আসনের কয়েকটি কেন্দ্রের ভোট স্থগিত হাওয়ায় দু’টি আসন ফাঁকা রয়েছে। এছাড়া সদ্য প্রয়াত আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক সৈয়দ আশরাফুল ইসলামের মৃত্যুতে কিশোরগঞ্জের ওই আসনটিও শূন্য হয়েছে।
বাংলাদেশ সময়: ১২৪৯ ঘণ্টা, জানুয়ারি ০৬, ২০১৯
এসএম/আরবি/