রোববার (১৩ জানুয়ারি) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে এ সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।
এতে মহিউদ্দিনকে পরিকল্পিতভাবে হত্যা করার পর চাঁদাবাজ হিসেবে প্রতিষ্ঠা করার অপপ্রয়াস যারা চালিয়েছে, তাদেরও দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করেছেন নেতারা।
আয়োজনে বক্তারা বলেন, পাহাড়তলি সরকারি কলোনি বাজারের কাছে তার লিজ নেওয়া জমিতে নির্মাণ করা অফিসে তিনি তার ব্যবসায়িক ও রাজনৈতিক কার্যক্রম পরিচালনা করতেন।
তারা বলেন, মহিউদ্দিন সোহেলের নামে কোনো থানায় মামলা তো দূরের কথা, জিডি পর্যন্ত নেই। সেই মহিউদ্দিন সোহেলকে পরিকল্পিতভাবে এক শ্রেণীর নরপশু শুধু হত্যা করেই ক্ষান্ত হয়নি, তাকে চাঁদাবাজ তকমা দিয়ে তার সারা জীবনের শুদ্ধ রাজনৈতিক চর্চাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপপ্রয়াস চালিয়েছেন।
এ সময় বক্তারা বলেন, আমরা অত্যন্ত ভারাক্রান্ত হৃদয়। আমরা আমাদের সহকর্মী কে আর ফিরে পাবো না। তবে আমাদের দুর্দিনের সহযোদ্ধাকে নির্মমভাবে হত্যার সুষ্ঠু তদন্ত ও দোষীদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি কামনা করি।
বাংলাদেশ ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মাহমুদ হাসান রিপনের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে এসময় আরো উপস্থিত ছিলেন সাবেক সহ-সভাপতি হাসানুজ্জামান লিটন, ফজলুল হক, আবু সাঈদ, সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শাহিনুর রহমান টুটুল, ইকবাল মাহমুদ বাবলু, মিজানুর রহমান, সাবেক সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান শাহীন, সাবেক প্রচার সম্পাদক আরিফুল ইসলাম উজ্জলসহ অন্যরা।
এর আগে, গত ৭ জানুয়ারি মহিউদ্দিন সোহেলকে চট্টগ্রামের পাহাড়তলিতে তার ব্যবসায়িক ও রাজনৈতিক অফিসের সামনে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৮ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৩, ২০১৯
এইচএমএস/এএ