ভবিষ্যতে গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে আন্দোলন আরও বেগবান হবে বলেও হুঁশিয়ারি দেন তিনি।
রোববার (০১ সেপ্টেম্বর) সকালে বিএনপির ৪১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উপলক্ষে দলের প্রতিষ্ঠাতা সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের সমাধিতে পুষ্পার্ঘ্য অর্পণ শেষে মির্জা ফখরুল এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে একটি মিথ্যা বানোয়াট মামলায় অন্যায়ভাবে দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে আটকে রাখা হয়েছে। সারাদেশে নেতাকর্মীদেরও হয়রানি করা হচ্ছে।
সারাদেশে বিএনপির প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালনেও বাধা দেওয়া হচ্ছে অভিযোগ করে মির্জা ফখরুল বলেন, দেশে গণতন্ত্র নেই। মানুষের মত প্রকাশ করার অধিকার নেই। সরকার বিরোধী রাজনীতি ও ভিন্ন মতকে সরকার নিশ্চিহ্ন করতে চায়। সেজন্য সব ধরনের চক্রান্ত ও ষড়যন্ত্র অব্যাহত রেখেছে। ভিন্ন মতকে দমনের জন্য যা যা করা দরকার সবই এ সরকার করে চলেছে।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ, ড. আবদুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, ভাইস চেয়ারম্যান মো. শাহজাহান, ডা. জেডএম জাহিদ হোসেন, অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান, মীর মোহাম্মদ নাছির উদ্দিন, শাহজাহান ওমর, চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা জয়নুল আবদিন ফারুক, ডা. সিরাজউদ্দীন আহমেদ, যুগ্ম-মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, হাবিব-উন নবী খান সোহেল, খায়রুল কবির খোকন, সাংগঠনিক সম্পাদক ফজলুল হক মিলন, রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানী, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক আবদুস সালাম আজাদ, শহীদুল ইসলাম বাবুল, যুবদলের সভাপতি সাইফুল আলম নীরব, সাধারণ সম্পাদক সুলতান সালাহউদ্দিন টুকু, স্বেচ্ছাসেবক দলের সভাপতি শফিউল বারী বাবু, সাধারণ সম্পাদক আবদুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, মহিলা দলের সাধারণ সম্পাদক সুলতানা আহমেদ, ওলামা দলের সভাপতি মাওলানা শাহ মো. নেসারুল হক প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৪০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০১, ২০১৯
এমএইচ/আরআইএস/