শনিবার(৭ সেপ্টেম্বর) বেলা সাড়ে ১১ টা থেকে বিকাল ৩ পর্যন্ত নবাবগঞ্জ উপজেলার ১৪ টি ইউনিয়নের ১২০ জন বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষের কথা শোনেন। তাৎক্ষণিক তিনি বেশ কিছু সমস্যার সমাধানও করেন।
এসময় ব্যক্তিগত জমির সমস্যা নিয়ে আসা এক বৃদ্ধা বলেন, আমাগো বাড়ির জায়গা-জমি নিয়ে ঝামেলা লাগছে। আইজ আমাগো এমপি সাবের লগে দেহা কইরে কতা কইছি। উনি খুব বালা মানুষ। আমার সব কতা মন দিয়ে হুনছে।
দোহার-নবাবগঞ্জ কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আনোয়ার হোসেন বলেন, কলেজে মাস্টার্স শেষ বর্ষ প্রবর্তনের বিষয়ে আলোচনা করেছি। তিনি এব্যাপারে একটি ডিও লেটারও দিয়েছিলেন। সেটা বর্তমানে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে আছে। সেটা আপডেট করার জন্য কথা বলতে এসেছিলাম। এমপি সাহেব আমাকে আশ্বাস দিয়ে বলেছেন, শিগগিরই শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে কথা বলে সমস্যার সমাধান করা হবে।
সালমান এফ রহমান বলেন, আমি চাই আমার এলাকার জনগণ সুখে, শান্তিতে বসবাস করবে। তাই আমি আমার দায় থেকে আজ জনসাধারণের সুখ দুঃখ এবং তাদের সমস্যার কথা জানতে এসেছি।
এসময় উপস্থিত ছিলেন, নবাবগঞ্জ উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান নাসির উদ্দিন আহমেদ ঝিলু, উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এইচ এম সালাউদ্দিন মনজু, ভাইস চেয়ারম্যান তাবির হোসেন খান পাভেল, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক পনিরুজ্জামান তরুণ, উপজেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. জালাল উদ্দিন, কেন্দ্রীয় যুবলীগের সহ-সম্পাদক মোয়াজ্জেম হোসেন, ইউপি চেয়ারম্যান মো. ইব্রাহিম খলিলসহ অনেকেই।
বিকালে সালমান এফ রহমান দোহার উপজেলার জনসাধারণের সাক্ষাৎকার অনুষ্ঠানে যোগ দেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের সময় সালমান এফ রহমান ভোটারদের কথা দিয়েছিলেন তিনি নিয়মিত এলাকার সাধারণ মানুষের কথা শুনবেন এবং তাদের সমস্যার সমাধান করবেন।
বাংলাদেশ সময়: ০২১২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৮, ২০১৯
আরকেআর/এসআইএস