সোমবার (১৬ সেপ্টেম্বর) দুপুরে তাদের আদালতে হাজির করা হয়। বিকেলে ওই আট জনকে কারাগারে পাঠানো হয় এবং দু’জনের রিমান্ড মঞ্জুর করা হয়।
এর আগে, রোববার (১৫ সেপ্টেম্বর) বিকেলে জেলার কালিহাতী উপজেলার সাকরাইল গ্রাম থেকে তাদের গ্রেফতার পুলিশ। সেসময় তাদের কাছ থেকে জব্দ করা হয় ২৮টি জিহাদি বই ও লিফলেট।
কালিহাতী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হাসান আল মামুন বাংলানিউজকে বলেন,
রোববার ওই দশ জনকে গ্রেফতার করা হয়। পরে থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) সানোয়ার হোসেন বাদী হয়ে গ্রেফতারদের বিরুদ্ধে বিশেষ ক্ষমতা আইনে মামলা দায়ের করেন। সোমবার দুপুরে গ্রেফতারদের টাঙ্গাইল বিচারিক হাকিম আদালতে হাজির করা হয়।
এর মধ্যে সাকিমুল ইসলাম ওরফে সৈকত (১৯) ও ফরহাদ হোসেন (১৯) নামে দু’জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য পাঁচদিন করে রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। শুনানি শেষে সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট তাদের দু’দিন করে রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
বাকি সাত নারীসহ আট জনকে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। এরা হলেন- বাংড়া ইউনিয়ন নারী জামায়াতের সভাপতি রত্না বেগম (৩৫), সাধারণ সম্পাদক আইনুন্নাহার (৫০) একই গ্রামের জামায়াতকর্মী হাওয়া বেগম (৪০), লিপি বেগম (৪০), রাবেয়া বেগম (৬৫), হাফিজা আক্তার (৩৫), লাকি বেগম (৩৮) ও আনোয়ার হোসেন (৫৫)।
** কালিহাতীতে জামায়াতের সাত নারী কর্মীসহ গ্রেফতার ১০
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৫ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ১৬, ২০১৯
এসআরএস