শুক্রবার (২০ সেপ্টেম্বর) দুপুরে বাংলানিউজকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক হারুন অর রশিদ।
এর আগে, গত বুধবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে গুলশানের বাসা থেকে অবৈধ অস্ত্র ও মাদকসহ খালেদ মাহমুদ ভূঁইয়াকে আটক করে র্যাব।
খালেদকে আটকের সময় একযোগে তার নিয়ন্ত্রণাধীন ফকিরাপুলের ইয়াং মেন্স ক্লাবের ক্যাসিনোতে অভিযান চালান র্যাবের ভ্রাম্যমাণ আদালত। এসময় ক্লাব থেকে ২৪ লাখ ২৯ হাজার নগদ টাকা ও মাদকসহ ১৪২ জনকে আটক করা হয়।
বৃহস্পতিবার (১৯ সেপ্টেম্বর) এ যুবলীগ নেতার বিরুদ্ধে গুলশান ও মতিঝিল থানায় পৃথক চারটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। এর মধ্যে গুলশান থানায় অস্ত্র, মাদক ও মানি লন্ডারিং আইনে পৃথক তিনটি মামলা ( নং-২৩, ২৪ ও ২৫) এবং মতিঝিল থানায় তার বিরুদ্ধে আরও একটি মাদকের মামলা (নং-৩১) দায়ের করা হয়।
এদিন রাত পৌনে ৯টার দিকে ঢাকা মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহমুদা আক্তার অস্ত্র মামলায় খালেদের বিরুদ্ধে চারদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। একইসঙ্গে মাদক মামলায় তার তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শাহেনুর ইসলাম।
এর আগে রাত সাড়ে ৮টা দিকে তাকে আদালতে হাজির করে অস্ত্র ও মাদকের দুই মামলায় সাতদিন করে ১৪ দিনের রিমান্ড আবেদন করে পুলিশ। পৃথক আদালত শুনানি শেষে দুই মামলায় এই যুবলীগ নেতার সাতদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
বাংলাদেশ সময়: ১৪৩০ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ২০, ২০১৯
এসকে/একে