বৃহস্পতিবার (৫ ডিসেম্বর) ভোরে খুলনার একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তিনি মারা যান। মৃত্যুকালে তিনি স্ত্রী, তিন ছেলে ও এক মেয়েসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।
কামাল উদ্দিন পর পর তিনবার শরণখোলা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন। তার বাবা নাছির উদ্দিন আকনও দীর্ঘদিন উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। শরণখোলা আওয়ামী লীগের রাজনৈতিতে তার পরিবারের ব্যাপক অবদান রয়েছে। তিনি বাংলাদেশ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক প্রায়ত মনিরুজ্জামান বাদলের বড় ভাই।
পরিবারের বরাত দিয়ে উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আজমল হোসেন মুক্তা বলেন, শরণখোলা উপজেলা পরিষদের বাস ভবনে থাকা অবস্থায় অসুস্থ হয়ে পড়লে কামাল উদ্দিনকে খুলনার একটি বেসরকারি হাসপাতালে নিয়ে গেলে দায়িত্বরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এর আগে তিনি হৃদযন্ত্রের সমস্যায় ভুগছিলেন। সম্প্রতি তিনি ভারতে ওপেন হার্ট সার্জারি শেষে দেশে আসেন।
বাংলাদেশ সময়: ১২০৫ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ০৫, ২০১৯
আরবি/