জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক লুৎফর রহমান জানান, গেল ৫ ডিসেম্বর বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের যুগ্ম সম্পাদক ডা. দীপু মনি ও সাংগঠনিক সম্পাদক মহিবুল হাসান চৌধুরী নওফেল মৌখিকভাবে জেলার সম্মেলন কার্যক্রম স্থগিত করার নির্দেশ দিয়েছেন। তবে সিরাজদিখান উপজেলা আওয়ামী লীগের সম্মেলনের জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি শেষ করার কারণে এটি সম্পন্ন হয়।
তিনি আরও জানান, যেসব কাউন্সিল এখনো হয়নি সেসব কাউন্সিলগুলো একটু ধীরে ধীরে করতে বলা হয়েছে। উপজেলা ও ইউনিয়ন, ওয়ার্ড মিলিয়ে অনেকগুলো কাউন্সিল হওয়ার কারণে আমরা দ্রুততার সঙ্গে শেষ করতে চাচ্ছিলাম। কিন্তু এতে করে আমাদের উপরে অনেক চাপ পড়ে যাওয়ায় ধীরে ধীরে কাউন্সিল করতে বলা হয়েছে।
তবে যেসব কাউন্সিলগুলো এরই মধ্যে অনুষ্ঠিত হয়েছে ও কমিটি ঘোষিত হয়েছে আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্র অনুযায়ী সেগুলো সব বৈধ। ৭০টি ইউনিয়ন ও ৬টি উপজেলা, ২টি পৌরসভা ও ওয়ার্ড মিলিয়ে অনেকগুলো কাউন্সিল করতে হবে। এতগুলো কাউন্সিল করতে গিয়ে আমরা এরই মধ্যে হাপিয়ে উঠেছি। কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সম্মেলনের পরে বাকি কাউন্সিলগুলো করা হবে। প্রতিদিন শত শত লোক আওয়ামী লীগে যোগদান করতে চাচ্ছে। এতেও অনেক চাপ পড়ছে। তাই কেন্দ্র থেকে বলা হয়েছে কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের সম্মেলনের পর বাকি কাউন্সিলগুলো করা হবে।
বাংলাদেশ সময়: ১২২৭ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ১০, ২০১৯
আরএ