মঙ্গলবার (৪ ফেব্রুয়ারি) বেলা সাড়ে ১১টায় ঢামেক হাসপাতালে সাংবাদিক সুমন এবং যুবদল নেতা মো. সাদ্দাম হোসেনকে দেখতে যান তারা। পরে বিএনপির দু’প্রার্থী তাদের শারীরিক অবস্থার খোঁজখবর নেন।
তাবিথ আউয়াল বলেন, নির্বাচন প্রক্রিয়ার মধ্যে কারও ওপর হামলা করা কাম্য নয়। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে আগে থেকে বলা হয়েছিলো সবার জন্য নিরাপত্তা ব্যবস্থা বজায় রাখার জন্য। এ ধরনের পরিস্থিতিতে নির্বাচন কমিশন নিশ্চুপ রয়েছে এ বিষয়টি আমাদের ভাবিয়ে তোলে আহত করে এবং বিশ্বাসের জায়গা থেকে আমাদের আরও বেশি দূরে ঠেলে দেয়।
তিনি বলেন, নির্বাচন কমিশনকে আবার স্মরণ করিয়ে দিতে চাই প্রতিশ্রুতির সঙ্গে কর্মের কোনো মিল ছিলো না। নির্বাচনের সুষ্ঠু পরিবেশকে তারা ইচ্ছাকৃতভাবে বানচাল করে দিয়েছে। এ সময় সাংবাদিকদের ওপর হামলার নিন্দা জানান তিনি।
ইশরাক হোসেন বলেন, নির্বাচনের তিন চারদিন আগে আমাদের প্রচারণায় হামলা করেছিল সেইখানেও তিনজন সাংবাদিক আহত হয়েছেন। নির্বাচনে যেসব সংবাদিক দায়িত্ব পালন করেছিল, তারা ভোট জালিয়াতির মুখোশ উন্মোচন করেছে বলেই তাদের ওপর ন্যক্কারজনক হামলা চালিয়েছে।
এসময় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির প্রচার সম্পাদক শহীদ উদ্দিন চৌধুরী ত্র্যানী, নির্বাহী কমিটির সদস্য নিপুন রায় চৌধুরী, বাংলাদেশ লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, বিএনপি চেয়ারপারসনের মিডিয়া উইং সদস্য শায়রুল কবির খান প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৩৩৮ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ৪, ২০২০
এমএইচ/এজেডএস/এএটি