এ বিষয়ে তিনি গভীরভাবে চিন্তা করে কার্যকর গাইডলাইন তৈরির কথা বলেছেন। প্রয়োজনে পশুরহাটের সংখ্যা কমিয়ে আনার পরামর্শও দিয়েছেন তিনি।
বুধবার (১ জুলাই) ওবায়দুল কাদের সংসদ ভবন এলাকায় তার সরকারি বাসভবনে নিয়মিত ব্রিফিংয়ে এ বিষয়ে কথা বলেন।
ওবায়দুল কাদের বলেন, যত্রতত্র পশুরহাটের অনুমতি দেওয়া যাবে না। কঠোরভাবে স্বাস্থ্যবিধি প্রতিপালন না করলে কোরবানির পশুরহাট স্বাস্থ্যঝুঁকি ভয়ানক মাত্রায় নিয়ে যেতে পারে। আমি এ বিষয়ে সংশ্লিষ্টদের আগেই করণীয় নির্ধারণের আহ্বান জানাচ্ছি। মহাসড়ক ও এর আশপাশে পশুরহাটের অনুমতি দেওয়া যাবে না।
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী বলেন, দেশের নয়টি জেলায় বন্যা দেখা দিয়েছে। করোনার পাশাপাশি ঘূর্ণিঝড় আম্পানের রেশ না কাটতেই বন্যার পানিতে ডুবে যাচ্ছে বসতবাড়ি, কৃষকের ফসল, মানুষের স্বপ্ন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রয়োজনীয় নির্দেশনা অনুযায়ী বন্যাকবলিত জেলায় পাঠানো হচ্ছে ত্রাণ সহায়তা। সবাইকে ঐক্য ও সাহসিকতার সঙ্গে এসব দুর্যোগ উত্তরণে কাজ কারার আহ্বান জানাই।
আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক প্রশাসনের পাশাপাশি বন্যার্ত মানুষের পাশে দাঁড়াতে মানবিক ও জনবান্ধব আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের আহ্বান জানান।
তিনি বলেন, নানান প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় ইতোমধ্যে বাংলাদেশ যে সক্ষমতা দেখিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে সেই ধারাবাহিকতায় এবারও অসহায় মানুষের পাশে থেকে দুর্যোগ মোকাবিলায় সক্ষম হবো ইনশাআল্লাহ।
বাংলাদেশ সময়: ১৩২৫ ঘণ্টা, জুলাই ০১, ২০২০
এসকে/এএ