ঢাকা, রবিবার, ৯ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২৪ নভেম্বর ২০২৪, ২২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

রাজনীতি

ডুমুরিয়ায় বিএনপির গণসমাবেশ

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ২১৫৬ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১২, ২০২২
ডুমুরিয়ায় বিএনপির গণসমাবেশ

খুলনা: খুলনার ডুমুরিয়া উপজেলার গুটুদিয়ায় বিএনপির গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়েছে।  

বুধবার (১২ জানুয়ারি) বিকেলে অনুষ্ঠিত গণসমাবেশে প্রধান অতিথি ছিলেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়।

বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তি ও সুচিকিৎসার জন্য বিদেশে পাঠানোর দাবিতে এ কর্মসূচি পালিত হয়।  

সমাবেশে গয়েশ্বর চন্দ্র রায় বলেন, রামপালের পাশেই সুন্দরবন। যুগ যুগ ধরে সুন্দরবন আমাদের রক্ষা করে আসছে। আর এই সুন্দরবন ধ্বংস করার জন্য কয়লা ভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র করবে বলে পণ করেছে। এ প্রযুক্তি ভারতের। কিন্তু ভারত সরকারের প্রযুক্তি ভারতবর্ষে স্থাপনের অনুমতি দেয় না। সেইটা আমাদের দেশে করছে। আজকে দেশটাকে ধ্বংস করার জন্য, পরিবেশের বিপর্যয় নানাবিধ কর্মকাণ্ড করছে। আর তড়িঘড়ি করে বিদ্যুৎ দেওয়ার নামে লাখ লাখ কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছে। ১০ লাখ কোটি টাকা বিদেশে পাচার করেছে। ১০ লাখ কোটি টাকা যদি বিদেশে থাকে তাহলে দেশের অর্থনীতির কি অবস্থা হবে?

তিনি বলেন, বাংলাদেশের শুরু হয়েছিল মাত্র ৭৫০ কোটি টাকার বাজেট দিয়ে। ৫০ বছর পর ১০ লাখ কোটি টাকা বিদেশে পাচার হচ্ছে। এ টাকাগুলো কার? এ টাকা আমাদের ফেরত আনতে হবে।

অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টামণ্ডলীর সদস্য মশিউর রহমান, বিএনপির খুলনা বিভাগীয় ভারপ্রাপ্ত সাংগঠনিক সম্পাদক অনিন্দ্য ইসলাম অমিত, গণসমাবেশে সভাপতিত্ব করেন খুলনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আমীর এজাজ খান। মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব শফিকুল আলম তুহিন, জেলা বিএনপির সদস্য সচিব মনিরুল হাসান বাপ্পী, জেলা বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক আবু হোসেন বাবু প্রমুখ।

ডুমুরিয়া উপজেলা বিএনপির সভাপতি মোল্লা মোশারফ হোসেন মফিজ সমাবেশ সঞ্চালনা করেন।

সমাবেশে বক্তব্য রাখেন বিএনপির তথ্য বিষয়ক সম্পাদক আজিজুল বারী হেলাল, বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক জয়ন্ত কুমার কুন্ডু, বিএনপি নেতা নির্বাহী কমিটির সহ-প্রচার সম্পাদক কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, খুলনা মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট শফিকুল আলম মনা, বিএনপি নেতা সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু, সাহারুজ্জামান মোর্তজা, আবুল হোসেন আজাদ, মোস্তাফিজুর রহমান, ইউসুফ আলী খান, মামুন হাসান, খান রবিউল ইসলাম রবি, মহানগর বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক তরিকুল ইসলাম জহির, খান জুলফিকার আলী জুলু, খায়রুল ইসলাম খান জনি, ডা. আব্দুল মজিদ, কাওসার আলী জমাদ্দার, রোবায়েত হোসেন বাবু, সাইফুর রহমান মিন্টু, মুর্শিদ কামাল, অসীত কুমার সাহা, কাউন্সিলর হাফিজুর রহমান মনি, আলী আকবর চুন্নু, এমএ জিলানী, ফকরুল ইসলাম রবি, ওমর ফারুক চৌধুরী কাউসার, শফি মোহাম্মদ খান, চৌধুরী কাওসার আলী, চৌধুরী শফিকুল ইসলাম হোসেন, সৈয়দ রেহানা ঈসা, মাহাবুব হাসান পিয়ারু, শামীম কবির, গালিব ইমতিয়াজ নাহিদ, মোল্লা কবির হোসেন, একরামুল হক হেলাল, ইবাদুল হক রুবায়েদ, আতাউর রহমান রুনু, খান ঈসমাইল হোসেন, অ্যাডভোকেট সেতারা বেগম, আব্দুল মান্নান মিস্ত্রী, ইসতিয়াক আহমেদ ইস্তি, গোলাম মোস্তফা তুহিন, তাজিম বিশ্বাস, মতিয়ার রহমান বাচ্চু, গাজী আ. হালিম, শেখ সরোয়ার হোসেন, হাফিজুর রহমান, শেখ শাহিনুর রহমান, হাবিবুর রহমান হবি, অরুণ কুমার, মশিউর রহমান লিটন, শেখ ফরহাদ হোসেন, আমিনুর রহমান প্রমুখ।

বাংলাদেশ সময়: ২১৫৫ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১২, ২০২২
এমআরএম/আরআইএস

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।