ঢাকা, বৃহস্পতিবার, ৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ১৯ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি

‘আমরা একটি গড় বিল তৈরি করে দিয়েছিলাম’

ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৮৪৪ ঘণ্টা, জুন ২, ২০২০
‘আমরা একটি গড় বিল তৈরি করে দিয়েছিলাম’

নারায়ণগঞ্জ: ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি) বাংলাদেশের নারায়ণগঞ্জ ফতুল্লা এনওসিএস সার্কেলের তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোহাম্মদ কামাল হোসেন বলেছেন, হয়তো করোনার প্রার্দুভাবের কারণে আমরা ৩৯ হাজার গ্রাহকের বাড়ি বাড়ি গিয়ে রিডিং আনতে পারিনি।

কিন্তু আমরা একটা গড় বিল তৈরি করে দিয়েছিলাম। এতে খুব সামান্যই অভিযোগ পেয়েছি।

এমনও দেখা গেছে অনেকের মিটারে রিডিং জমা রয়েছে অথচ তার বিল কম এসেছে। বর্তমানে অসংখ্য গ্রাহকের তিন মাসের অধিক বিল বকেয়া রয়েছে। তাই আমি গ্রাহকদের প্রতি অনুরোধ করবো তারা জুন মাসের মধ্যে তাদের বকেয়া বিল পরিশোধ করেন, নয়তো ডিপিডিসি লোকসানি প্রতিষ্ঠানে পরিণত হবে।

মঙ্গলবার (২ জুন) ডিপিডিসি নারায়ণগঞ্জ শীতলক্ষ্যা এনওসিএসের (জোন) কর্মকর্তা-কর্মচারীদের আয়োজনে অনুষ্ঠিত গণশুনানির দ্বিতীয় পর্বে বিশেষ অতিথির বক্তব্যে একথা বলেন প্রকৌশলী মোহাম্মদ কামাল হোসেন।

তিনি বলেন, প্রাণঘাতি করোনা ভাইরাসের প্রার্দুভাবের মধ্যে সাধারণ মানুষকে সেবা দেওয়ার চেষ্টা করে গেছেন ডিপিডিসির কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। গ্রাহকদের সেবা দিতে গিয়ে ডিপিডিসির শীতলক্ষ্যা এনওসিএসের (জোন) তিন কর্মকর্তা (প্রকৌশলী) করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন। তারা এখন আইসোলেশনে রয়েছেন। তারপরেও আমরা গ্রাহকদের সেবা দেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।

ডিপিডিসি নারায়ণগঞ্জ শীতলক্ষ্যা এনওসিএস (জোন) এর নির্বাহী প্রকৌশলী রুহুল আমিন ফকিরের সার্বিক তত্বাবধায়নে গণশুনানি আরও উপস্থিত ছিলেন সহকারী প্রকৌশলী আব্দুল হাই, উপ সহকারী প্রকৌশলী কামরুজ্জামান প্রমুখ।

এছাড়া গণশুনানিতে ৩০ থেকে ৩৫ জন গ্রাহক উপস্থিত ছিলেন। শারীরিক দূরত্ব ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়।

বাংলাদেশ সময়: ১৮৩৩ ঘণ্টা, জুন ০২, ২০২০
ওএইচ/

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।