প্রভাবিত অভিশাপ
___________________________________
এইসব সঙ্গহীনতাও একদিন আর সঙ্গ দিবে না জানি
গন্ধ মেখে-টেখে টেনে চলে যাবে ভিন্ন শরীরের বগি—
দুইটা শাদা বাড়ি দূরে দূরে দাঁড়াইয়া থাকবে খালি—
সুঁইটা সেঁকে নিয়ে নিশ্চুপে ঢুকাইয়া দিয়া—দিয়ে যাবে গালি
আমি তো জানি না সমাজ—বাস করি শুধু!
স্বাদের চকোলেট মুখে পুরে চুষে যায় শিশু
সন্ধ্যার ধমক—অনাহারী ঢঙে শেষে তাকে শিস দিবে কানে—
সময়ের সাঁকোতে এই চতুষ্পদী জীবন ফের টেনে যেতে হবে
বানোয়াট ঘোড়ার জীবনী
___________________________________
সন্ধ্যায়—এত এত ধোঁয়া ও হুদহুদ পাখিদের দিকে নিজেকে যে নিয়ে যাই রোজ
এও এক আত্মবিনাশী গ্রাফিতি! সময় বিশারদ আমাকে ভাবছেন—বাজিতে চড়ানো এক
অপয়া ঘুঁটি হিসেবে;
আমি জানি—জীবন হচ্ছে মায়া এবং সময়ের যৌথ উন্মাদ বলাৎকারে জন্ম নেয়া এক
জারজ ঘোড়ার নাম! পোলোগ্রাউন্ডে গ্রন্থিত থাকে শুধু—কাল্পনিক খুড়ের শব্দ,
শীৎকার, খেয়ে নেয়া প্রেমিকারা আর দীর্ঘশ্বাস...
বাংলাদেশ সময়: ১৭৫৯ ঘণ্টা, মে ১৬, ২০১৫
শিল্প-সাহিত্য
জোড়া কবিতা | হাসিবুল আলম
কবিতা / শিল্প-সাহিত্য | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।