আহতরা হলেন, উপজেলা নির্বাহী অফিসের অফিস সুপার আজাহার আলী, একই অফিসের ঝাড়ুদার জরিনা, পুলিশের এএসআই জানে আলম, পুলিশ কনস্টেবল মজিবর রহমান, রয়েল হোসেন এবং যুবলীগ নেতা কবির হোসেন ও আব্দুল আজিজ।
এর মধ্যে এএসআই জানে আলম, দুই পুলিশ কনস্টেবল ও জরিনাসহ অন্যরা বাঘা হাসপাতালে চিকিৎসা নিয়েছেন।
সোমবার (১৬ জানুয়ারি) দুপুর আড়াইটার দিকে সাব রেজিস্ট্রি অফিসের দলিল লেখক সমিতির সদস্যদের সাথে দলিল লেখার টাকা নিয়ে মারধরকে কেন্দ্র করে ঘটনার সূত্রপাত হয়।
বাঘা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আলী মাহমুদ বাংলানিউজকে এ খবর নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের সময় পৌর আওয়ামী লীগের সভাপতি আব্দুল কুদ্দুসের সমর্থকরা পুলিশের সাথে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়েন। এ নিয়ে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। এ সময় কুদ্দুসের সমর্থিত লোকজন ককটেল নিক্ষেপ করেন।
ককটেলের বিস্ফোরণে পুলিশ সদস্যসহ ৭ জন আহত হন। এ ঘটনায় একটি মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান ওসি।
বাংলাদেশ সময়: ১৯৫৩ ঘণ্টা, জানুয়ারি ১৬, ২০১৭
এসএস/এমজেএফ