তিনি বলেন, সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদ, মাদক সেবন, বিপদগামী পথ থেকে কোমলমতি শিক্ষার্থীদের রক্ষা, ঝরে পড়া রোধ এবং শিক্ষার পরিবেশকে আরও বেশি গতিশীল করে তোলার লক্ষ্যে এ উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।
এলাকা পরিদর্শনে এসে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন।
আলী আজম মুকুল বলেন, আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে পাইলট প্রকল্প হিসেবে আমরা দুই-একটি বিদ্যালয়ে স্থায়ীভাবে এ কার্যক্রম শুরু করবো। পরে দুই উপজেলার সব মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে এ কার্যক্রম চালু করা হবে। এতে একদিকে যেমন শিক্ষার মান বাড়বে অন্যদিকে শিক্ষার্থীরাও স্কুলমুখী হবে।
শিক্ষানীতির কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে ২০১০ শিক্ষানীতির আলোকে আমরা দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছি। প্রাথমিকের এক কোটি ৩০ লাখ এবং মাধ্যমিকের ৪৫ লাখ শিক্ষার্থীকে উপবৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। বছরের প্রথম দিনে সারাদেশে চার কোটি ৩৬ লাখ শিশুর হাতে বই তুলে দেওয়া হয়েছে।
তিনি ভোলার নদী ভাঙন রোধের কথা উল্লেখ করে বলেন, মেঘনার তীর সংরক্ষণ এবং ব্লক দিয়ে নদীর গতিরোধ করার মধ্যেদিয়ে শাহবাজপুর গ্যাস ক্ষেত্র রক্ষা প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। ইতোমধ্যে এ প্রকল্পের প্রথম, দ্বিতীয় ফেইজের কাজ শেষ হয়েছে। এখন তৃতীয় ফেইজের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে। আগামী জুন মাসের মধ্যে স্থায়ীভাবে রক্ষা পাবে শাহবাজপুর গ্যাস ক্ষেত্র।
বাংলাদেশ সময়: ০২২২ ঘণ্টা, মে ১৭, ২০১৭
আইএ