জেলার শিল্পকলা একাডেমী ভবনে এ সম্মেলনের আয়োজন করেছে ছাত্রলীগ ।
অভ্যন্তরীণ কোন্দলের কারণে সম্মেলনকে ঘিরে শহরে যেমন উৎসবের আমেজ বিরাজ করছে, তেমনি কিছুটা উত্তেজনাও রয়েছে।
সম্মেলনকে ঘিরে চলছে মোটরসাইকেল মহড়া ও মিছিল। শহরের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক ও পয়েন্টে প্রদর্শন করা হয়েছে কেন্দ্রীয় নেতাদের ছবি সম্বলিত ব্যানার ও তোরণ।
পটুয়াখালী জেলা ছাত্রলীগ সূত্রে জানা গেছে, ২০১৪ সালে পটুয়াখালী জেলা ছাত্রলীগের সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। পরে ২০১৫ সালে একটি কমিটি অনুমোদিত হয়। আজকের সম্মেলনে বিভিন্ন পদে ৪৫ জন পদ প্রত্যাশী ফরম ক্রয় করে কেন্দ্রীয় ছাত্রলীগ নেতা শেখ ফয়সলের কাছে জমা দিয়েছেন বলে জানা গেছে।
সম্মেলনে আওয়ামী কেন্দ্রীয় নেতা আফম বাহাউদ্দিন নাছিম, বরিশাল-১ আসনের সংসদ সদস্য আবু হাসানাত আব্দুলাহ, চিফ হুইপ আসম ফিরোজসহ স্থানীয় আওয়ামী লীগ নেতারা উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।
পটুয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক কাজী আলমগীর বাংলানিউজকে বলেন, ১৯৯৬ এবং ২০০১ সালে পরে নির্যাতিত ও ক্ষতিগ্রস্ত আওয়ামী লীগ পরিবারের সন্তানরা ও নিয়মিত ছাত্ররা যাতে নতুন কমিটিতে সুযোগ পায়, এমনটাই আশা করছি।
ছাত্রলীগের সম্মেলনে যাতে কোনো ধরনের সহিংসতা না ঘটে, এর জন্য পুলিশের পক্ষ থেকে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে বাংলানিউজকে জানিয়েছেন পটুয়াখালীর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাহাফুজুর রহমান।
বাংলাদেশ সময়: ১০৫৮ ঘণ্টা, জুলাই ২৪, ২০১৭
এমএস/জিওয়াই/এএটি/