কারণ জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকে দলটির নেতারা আগেই ঘোষণা দিয়ে রেখেছেন এ জেলার পাঁচটি আসনই সভানেত্রী শেখ হাসিনাকে উপহার দিতে চান। আর তাই এবার আটঘাট বেঁধেই মাঠে নামছে দলটির নেতারা।
তাই আওয়ামী লীগের পাঁচটি আসনের মনোনয়ন প্রত্যাশীরা এবারের ঈদ উদযাপান নিজ নিজ এলাকায়ই করেছেন। নির্বাচনকে কেন্দ্র করে নেতারা কোরবানির পর থেকেই দলীয় নেতাকর্মীদের সময় দিয়েছেন। দলের কেন্দ্র থেকেই এমনই নির্দেশনা রয়েছে বলে জানিয়েছেন দলের একাধিক নেতা।
নেতারা নির্বাচনকে কেন্দ্র করে দলের কর্মীদের নিয়ে জনগণের কাছে যাচ্ছেন এবং তাদের বিভিন্ন সমস্যার কথাও শুনছেন। দলের নেতারা অসহায় মানুষের পাশে থাকার জন্য নিজেদের সাধ্যমতো চেষ্টা করছেন। আবার অনেকেই কেন্দ্রীয় নেতাদের সময় দিচ্ছেন নির্বাচনের মনোনয়ন পাবার প্রত্যাশায়।
এবার জেলার পাঁচটি নির্বাচনী আসনেই আওয়ামী লীগের একাধিক হেভিওয়েট প্রার্থী রয়েছেন। প্রতিটি আসনেই মনোনয়ন দেওয়ার ব্যাপারে দল এখন থেকেই নেতাদের কর্মকাণ্ডের ওপর নজর রাখছে বলে দলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সূত্রে জানা যায়।
এদিকে দল থেকে সব নেতাকর্মীদের নির্বাচনকে কেন্দ্র করে জনগণের কাছে যাওয়ার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। নির্দেশনা অনুযায়ী সবাই সাধারণ মানুষের কাছে যাচ্ছেন। তবে প্রতিটি আসনে একাধিক প্রার্থী থাকলেও সব প্রার্থীরাই বলছেন নেত্রী যাকেই মনোনয়ন দেবেন সেই নেতারা পক্ষেই কাজ করবেন। তবে এ জেলার কোনো আসনে জাতীয় পার্টির (জাপা) কোনো প্রার্থী মেনে নেবেন না তারা।
বাংলাদেশ সময়: ১৮০৬ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০৩, ২০১৭
জিপি/