বৃহস্পতিবার (২৮ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের জহির রায়হান মিলনায়তনের সেমিনার কক্ষে ‘বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় বিশ্বাসী প্রগতিশীল গ্রাজুয়েট মঞ্চ’র এক সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ মন্তব্য করেন।
অধ্যাপক মামুন বলেন, ১৯ বছর ধরে সিনেটে রেজিস্টার্ড গ্রাজুয়েট প্রতিনিধি নির্বাচন না হওয়া একটি কলঙ্ক।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক এম এ মতিন। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ও শিক্ষার্থীদের স্বার্থ রক্ষায় কাজ করবেন বলে অঙ্গীকার করেন।
এ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ ভাগ হওয়ার কারণ জানতেই চাইলে এ এ মামুন বলেন, শরীফ এনামুল করীবের পক্ষ নির্বাচন না হোক এই মতে বিশ্বাসী ছিলেন। ওই প্যানেলের অনেক সিনেটর দীর্ঘ ধরে সিনেটে থাকতে থাকতে অতিষ্ট হয়ে গেছি মুখে বললেও তারাই আবার উপাচার্যকে নির্বাচন দিতে নিরুৎসাহিত করেছে। অথ্যাৎ আমরা নির্বাচন চাই, অন্যপক্ষ নির্বাচন চায় না, স্থান দখল করে থাকতে চায়। আরেকটি কারণ হলো নতুনকে বাদ দিয়ে পুরাতনদের প্রাধান্য দেওয়া।
নিজেরদের প্রকৃত আওয়ামী লীগ দাবি করে প্যানেলের অপর নেতা জাবি শাখা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি শফিকুল আলম বলেন, সাবেক ৩০ জন ছাত্রলীগ নেতার মধ্যে ২৭ জন ছাত্রলীগ নেতা আমাদের প্যানেলে আর বাকি তিনজন ওই প্যানেলে, তাহলে বুঝতেই পারছেন কারা প্রকৃত আওয়ামী লীগ। সব সময় কিছু দলছুট ও স্বার্থবাদী ব্যক্তি থাকে।
সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন- অধ্যাপক মো. আব্দুল মান্নান, অধ্যাপক মোহাম্মদ হানিফ আলী, অধ্যাপক মো. আবদুলাহ হেল কাফী, মো. আতিয়ার জামান, মো. মেহেদী হাসান, সুভাশিষ ভৌমিক, সৈয়দ ইউসুফ মাহমুদ আলী প্রমুখ।
বাংলাদেশ সময়: ১৮৫০ ঘণ্টা, ডিসেম্বর ২৮, ২০১৭
জিপি