কিন্তু আওয়ামী লীগ থেকে বদর উদ্দিন আহমদ কামরানকে মনোনয়ন পত্র দেওয়া হয়। শেষ পর্যন্ত কাউন্সিলর পদেই মনোনয়নপত্র জমা দিয়ে সন্তুষ্ট থাকতে হয় তাকে।
তবে এবার নির্বাচনে করতে হচ্ছে না তাকে। বিনা বাধায় নির্বাচনী বৈতরণী পার হচ্ছেন কাউন্সিলর পদে আগেই হেট্রিক করা এই প্রার্থী। এখন শুধু রিটার্নিং কর্মকর্তার ঘোষণার অপেক্ষায়।
এবার কাউন্সিলর আজাদের প্রতিদ্বন্দ্বি ছিলেন আব্দুল গাফফার ও ছাত্রলীগ নেতা মিঠু তালুকদার। বাছাইয়ে গাফফারের মনোনয়নপত্র বাতিল হলেও বৈধতা পায় মিঠু তালুকদারের মনোনয়নপত্র। ফলে নির্বাচনী মাঠে একমাত্র প্রার্থী মিঠু তালুকদারকে মোকাবেলা করতে হতো আজাদকে। অবশেষে আওয়ামী লীগের নেতাদের হস্তক্ষেপ করেন। দুই প্রার্থীকে নিয়ে একসঙ্গে বসেন। এক পর্যায়ে মিঠু তালুকদার তার মনোনয়নপত্র তুলে নিতে প্রতিশ্রুতি দেন।
এ ব্যাপারে মিঠু তালুকদার বাংলানিউজকে বলেন, জেলা ও মহানগর আওয়ামী লীগ নেতাদের সম্মান দিতে গিয়ে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করছেন তিনি। সোমবার (৯ জুলাই) নিজের মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেবেন।
সিলেট সিটি করপোরেশন নির্বাচনের সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা সাইদুর রহমান বাংলানিউজকে বলেন, মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারের জন্য রিটার্নিং কর্মকর্তা বরাবরে আবেদন করেছেন ২০ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর প্রার্থী মিঠু তালুকদার। রোববার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করে নেবেন তিনি। এতে করে ওই ওয়ার্ডে কাউন্সিলর পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হবেন একমাত্র প্রার্থী আজাদুর রহমান আজাদ।
বাংলাদেশ সময়: ১৫৪৫ ঘণ্টা, জুলাই ০৯, ২০১৮
এনইউ/জিপি