একইসঙ্গে এ হত্যাকাণ্ডে জড়িত আসামিদের গ্রেফতারেও পুলিশের অভিযান চলছে বলেও জানান কোতোয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল ইসলাম।
তিনি বলেন, মামলা হওয়ার আগে ও পরে পুলিশ স্বাভাবিকভাবেই তদন্ত কার্যক্রম চালাতে পারে।
গত ৩১ জুলাই ময়মনসিংহ শহরতলী আকুয়ার নাজিরবাড়িতে পূর্ব-বিরোধের জের ধরে মহানগর যুবলীগের আহ্বায়ক কমিটির সদস্য শেখ আজাদকে নৃশংসভাবে গুলি, জবাই ও কুপিয়ে হত্যা করে প্রতিপক্ষ।
এ হত্যাকাণ্ডের দু’দিন পর গত ২ আগস্ট ময়মনসিংহ কোতোয়ালী মডেল থানায় ধর্ম মন্ত্রীর ছেলে মোহিত উর রহমান শান্তসহ ২৫ জনকে আসামি করে একটি এজাহার দায়ের করেন নিহত শেখ আজাদের স্ত্রী দিলরুবা আক্তার দিলু।
অধিকতর তদন্ত ছাড়া মামলা নেওয়া সম্ভব নয় বলে দাবি করে আসছিলেন কোতোয়ালী মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মাহমুদুল ইসলাম। পরে হাইকোর্টের নির্দেশে গত ৩১ আগস্ট রাতে এই মামলাটি নেয় কোতোয়ালী মডেল থানা পুলিশ।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪২ ঘণ্টা, সেপ্টেম্বর ০২, ২০১৮
এমএএএম/এনএইচটি