শনিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার দিকে শহরতলীর শেখহাটি জামরুলতলা এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহত মামুন শহরের ঘোপ সেন্ট্রাল রোডের রবিউল ইসলামের বাড়ির ভাড়াটিয়া মৃত আব্দুর রউফের ছেলে।
যশোর কোতোয়ালি মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অপূর্ব হাসান বাংলানিউজকে বলেন, মামুন সন্ধ্যায় শেখহাটি জামরুলতলা এলাকার রাসেলের চায়ের দোকানে বসেছিলেন। এসময় তাকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করা হয়েছে। তবে কি কারণে হত্যা করা হয়েছে সে বিষয়ে তাৎক্ষণিকভাবে কিছুই জানা যায়নি। পূর্ব শত্রুতার জের ধরে এ ঘটনা ঘটেছে কি না তা তদন্ত না করে নিশ্চিত হওয়া যাচ্ছে না।
যশোর জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি রওশন ইকবাল শাহী প্রত্যক্ষদর্শীদের বরাত দিয়ে বাংলানিউজকে বলেন, স্থানীয় নেশাখোর সন্ত্রাসী আবিদের নেতৃত্বে ছোট সাগর, জর্দা শ্রমিক হৃদয়, ফয়সাল একত্রিত হয়ে যুবলীগ কর্মী মামুনকে আটকে করে চাঁদা দাবি করেন। পরে পৌর ছাত্রলীগ নেতা আরিফসহ কয়েকজন তাকে উদ্ধার করতে গেলে সন্ত্রাসীরা তাদের ওপর ছুরিকাঘাত ও কুপিয়ে গুরুতর আহত করে। এতে মামুনের মৃত্যু হয়।
যশোর ২৫০ শয্যা জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক বজলুর রশিদ টুলু বাংলানিউজকে বলেন, মামুনের শরীরের বিভিন্ন স্থানে কোপ ও বোমা হামলার চিহ্ন রয়েছে। হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে তাকে মৃত ঘোষণা করা হয়।
বাংলাদেশ সময়: ২১২৯ ঘণ্টা, ফেব্রুয়ারি ০৯, ২০১৯
ইউজি/জিপি