মঙ্গলবার (২৮ এপ্রিল) সকাল ১১টায় রাজধানীর বনানী করস্থানে জামালের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানো হয়। এসময় তার আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাত করা হয়।
এ সময় তথ্যমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ড. হাছান মাহমুদ, দপ্তর সম্পাদক ব্যারিস্টার বিপ্লব বড়ুয়া এবং উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খানসহ অনেকে উপস্থিত ছিলেন।
শেখ জামালের জন্মদিন উপলক্ষে আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের এক বিবৃতিতে বলেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ শেখ জামালকে গভীর শ্রদ্ধা ও ভালবাসার সঙ্গে স্মরণ করছে। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় পরিবারের অন্য সদস্যদের সঙ্গে তিনিও গৃহবন্দি ছিলেন। সেখান থেকে পালিয়ে তিনি মহান মুক্তিযুদ্ধে সম্মুখ সমরে নেতৃত্ব দেন। শেখ জামাল একজন দেশপ্রেমিক চৌকষ-মেধাবী সেনা অফিসার ছিলেন।
তিনি আরও বলেন, শেখ জামাল ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট কালোরাত্রিতে ঘাতকের নির্মম বুলেটের আঘাতে নিহত হন। জন্মদিন স্বভাবতই সবার কাছে আনন্দের। কিন্তু রক্তাক্ত বিদায় সে আনন্দকে ম্লান করে দেয়। মুক্তির সংগ্রামে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তার পরিবারের অবদান বাঙালি জাতি কৃতজ্ঞতার সঙ্গে চিরদিন স্মরণ করবে।
১৯৫৪ সালের (২৮ এপ্রিল) গোপালগঞ্জ জেলার টুঙ্গিপাড়ায় তিনি জন্মগ্রহণ করেন শেখ জামাল।
বাংলাদেশ সময়: ১৪২২ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৮, ২০২০
এসকে/ওএইচ/