ভারত
কলকাতা: বাংলাদেশ ইস্যুতে আবার উত্তাল হলো কলকাতা। পুলিশি কড়া নিরাপত্তায় ঘিরে ফেলা হলো কলকাতার বাংলাদেশ ডেপুটি হাইকমিশন।
প্রতীক্ষার অবসান ঘটল। শারদীয় দুর্গাপূজা উপলক্ষে অবশেষে পশ্চিমবঙ্গের বাঙালির জন্য কলকাতায় এলো বাংলাদেশের ইলিশ। তাদের অভিমত,
নাম বদলে গেল ভারতের পূর্বাঞ্চলীয় স্থল সেনাদপ্তরের। কলকাতার ‘ফোর্ট উইলিয়াম’ সোমবার (১৫ সেপ্টেম্বর) থেকে হলো ‘বিজয় দুর্গ’।
ইলিশ পদ্মার, নাকি গঙ্গার—এই বিতর্ক বহুদিনের। দুই বাংলার মানুষের আবেগ, সংস্কৃতি ও ভোজনরসিকতার সঙ্গে জড়িয়ে আছে এই মাছ। তবু কলকাতার
ঢাকা: গঙ্গা নদীর চুক্তি নবায়নের লক্ষ্যে মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) দিল্লিতে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বৈঠক অনুষ্ঠিত হচ্ছে। এতে
সামনেই পূজার মৌসুম। আর কিছুদিন পর উৎসবে মাতবেন পশ্চিমবঙ্গের বাঙালি। আর এই মুহূর্তে, ভাতে মাছে বাঙালির প্রাক উৎসবের রসনা মিটছে
কেন্দ্রের ক্ষমতাসীন দল বিজেপিকে নিশানা করে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, 'বিজেপি হচ্ছে হিন্দু বিরোধী,
বাংলাদেশে ‘পুশব্যাক’ করা হয়েছিল পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের বাঙালি শ্রমিক মেহেব শেখকে। তিনি ফিরে এসেছেন ভারতে। জীবিত আছেন
বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও আফগানিস্তানের সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের সদস্যদের মধ্যে যারা ২০২৪ সালের মধ্যে ‘ধর্মীয় নিপীড়ন’ এড়াতে
কলকাতা: শুধু বাংলায় কথা বললেই কি একজন ব্যক্তিকে বাংলাদেশি বলে ধরে নেওয়া যায়? অনুপ্রবেশ ঠেকাতে কি মেক্সিকো সীমান্তে আমেরিকার মতো
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আক্ষেপ স্বরে বলেছেন, বাংলাদেশ এবং পশ্চিমবঙ্গের ভাষা যদি এক হয়, তাহলে আমরা কি করতে
যখন অনুপ্রবেশ ইস্যু নিয়ে ভারতের শাসক বিরোধী নানান স্বর চড়াচ্ছে তখন ভারতের প্রখ্যাত লেখিকা সৈয়দা সাইয়্যেদিন হামিদা বলেছেন,
ভারতে অবৈধভাবে প্রবেশের চেষ্টা করতে গিয়ে সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) হাতে ধরা পড়েছেন বাংলাদেশের সাবেক এক উচ্চপদস্থ পুলিশ
ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে ‘ভাষাগত বিদ্বেষ’ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন নোবেল বিজয়ী অর্থনীতিবিদ অমর্ত্য সেন। বিশেষ করে বাংলা
কলকাতা মেট্রোরেলের সম্প্রসারণ অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার পর সন্ধ্যায় দমদম কেন্দ্রীয় কারাগার মাঠে রাজনৈতিক বক্তব্য দেন ভারতের
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর হাত ধরে কলকাতা মেট্রোরেলের নতুন যুগের সূচনা হলো। এ পরিষেবার সঙ্গে এবার যুক্ত হয়েছে কলকাতা
কলকাতা শহরের বাংলা ভাষায় কথা বলার অপরাধে বাংলাদেশি সন্দেহে এলোপাতাড়ি মারধরের শিকার হয়েছেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই
ভারতে যদি কোনো মন্ত্রী—তিনি প্রধানমন্ত্রী হোন বা কোনো রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী হোন—গুরুতর ফৌজদারি মামলায় গ্রেপ্তার হয়ে
ভোট ‘চুরি’ এবং বিহারে ‘বিশেষ নিবিড় সমীক্ষা’ (এসআইআর) ঘিরে তীব্র বিতর্কের মধ্যেই এর প্রতিবাদে পথে নেমেছেন লোকসভার বিরোধী
‘বিদেশি অনুপ্রবেশের’ কারণে ভারতের সীমান্ত সংলগ্ন অঞ্চলে জনমিতিক পরিবর্তন ঘটছে অভিযোগ তুলে দেশটির প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন