ইচ্ছেঘুড়ি
বরুণরাজ বলেন, টুকু ভয় পেলে নাকি? পাবো না তো কী বলো, করো হাঁকাহাঁকি! শুনে তো বরুণরাজ হেসে দেয় গড়াগড়ি গরজে বলেন এবার- আমার ডাকে সাড়া
ফুলের ঘ্রাণও হার মেনে যায় মায়ের স্নেহের কাছে, মায়ের কথায় মন ভরে যায় খুশির পাখি নাচে। স্রষ্টার কাছে মায়ের চাওয়া থাকি যেন
'মা' এই ছোট্ট নামে শিশুর প্রথম বুলি 'মা' এই ছোট্ট নামে দুঃখ ব্যথা ভুলি। 'মা' এই ছোট্ট নামে হৃদয় থাকে ভরা 'মা' এই ছোট্ট নামে
সুয়োরানি দুয়োরানি বৃষ্টি টাপুর-টুপুর শ্রাবণধারা বৃষ্টি ফোঁটায় পানি ভরা পুকুর। শিশুপাঠক নেচে বলে 'আজ আমাদের ছুটি' নোভা-প্রভা
রবির গড়া কাব্য-নাটক গান বলো বা ছড়া কাকুর কাছে বেশিরভাগই রয়নি বাকি পড়া। কাকু বলেনমন দিয়ে শোন পড়বি রবির লেখা এই জীবনে শিখবি
তোমার রক্ত তোমার মাংস তোমার মেধা ঘাম। সভ্যতাতে সবকিছু আজ ফলায় অবিরাম। তবু তোমার ভাগ্য বদল কেবল গল্প কথা! মুনাফাখোর দেখাচ্ছে
জানি। কতদিন বন্ধুদের সঙ্গে দেখা নেই, কথা নেই, বাইরে খেলতে যাওয়া তো একদম বারণ। ঘরবন্দি থাকতে থাকতে খুব দুশ্চিন্তাও হচ্ছে তাই না?
বন্ধুর বাড়ি দিয়ে এসো ক্যারাম খেলে আসি ঘরে বসে কার্টুন দেখে পাচ্ছে না আর হাসি। মা বলে দেন, শোনরে খোকা বাইরে এখন যাস নে চারিদিকে
রিদম ডায়েরিটার শিরোনাম দিয়েছে- প্রতিদিনের দুষ্টুমি। এই ডায়েরির বিশেষ বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, ওরা বন্ধুরা মিলে স্কুলে যে দুষ্টুমিগুলো
২. আতংক দূরে ঠেলে বিধি যদি মানি করোনা হবে বশ এই কথা জানি। ৩. মানুষ মোরা জীবের সেরা সাহস রাখি বুকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলে করোনা
এক করোনায় সব পণ্ড উৎসব, আচার হর্ষ মেলা, খেলা ঢোল-ঢুলি নেই নিরানন্দ নববর্ষ। ইলিশগুলো বাড়তে থাকুক নীল সাগরের জলে পান্তা মরিচ
২. সূর্য বলে আয়- করিও না ভয় নিয়ম,স্বাস্থ্যবিধি মানলে হবে জয়। বলছে ওই চাঁদ ঘরে ঘরে থাক ধৈর্যগুণে ফল বিপদ কেটে যাক। বাংলাদেশ সময়:
মাঝে মাঝে সাবান পানি হাত ধুয়ে নেই প্রাণীবর্জ্যের সংস্পর্শে হাত লাগে যেই। সর্দি, জ্বর আসা না করি হেলা বারবার কাজগুলো করি
মরছে মানুষ হাজারে হাজারে বিজ্ঞানিরা ওষুধ বানাও করোনার ছোঁয়া যেন না লাগে বাইরে যাওয়া থামাও। যতটাই হোক কাজের ক্ষতি বাঁচা নিয়ে মাথা
এই কবি তো টুঙ্গিপাড়ার একটা ঘরের ‘খোকা’ এই খোকাটা নয় সাধারণ, ভীষণ একরোখা, বলতো যেটা, করতো সেটা; স্বভাব খোকার এই খোকাটাকে দমিয়ে রাখে
দাদু আমার এখনও বলেন শোনো নাতি ভাই জাতির পিতার ভাষণ শুনেই যুদ্ধের দিশা পাই। আঠারো মিনিটের ভাষণে পাই প্রিয় বাংলাদেশ এই ভাষণের এখনও
এক পর্যায়ে শিয়াল বললো, আমার শাবকগুলোকে দেখলেই কী যে আনন্দ হয়! তারপর দুষ্টু হাসি দিয়ে সে সিংহীকে বললো, তোমার তো কখনো একটার বেশি বাচ্চা
সংগঠনটির এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়। বইটির জন্য ২ থেকে ১৫ বছরের শিশুরা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে নিয়ে ৪ থেকে ৮
গাছে গাছে নতুন পাতা ফুটলো নতুন কুঁড়ি বাংলা ভাষার মান মহিমায় এ মাসের নেই জুড়ি। এই মাসেরই ৮ ফাল্গুনে সেই বায়ান্না সালে ভাষার জন্য
রক্তেমাখা সোনার বর্ণ একুশে ফেব্রুয়ারি ভাষাযুদ্ধে শহীদ হওয়া মিনার তাদের সারি। রক্তেমাখা সোনা বর্ণ করেছে যারা দান জনম জনম
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন