জাতীয়
মিরপুরে গার্মেন্টস প্রোডাক্টের গোডাউনে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ২ ইউনিট
আয়নাঘরে অভিজ্ঞতার কথা অনেকে বলতে চান না: নাহিদ
আব্দুল তাহির জানান, গেল বছরের ১৮ সেপ্টেম্বর ৫ হাজার ৪১৬ মিটার উঁচু অন্নপূর্ণা সার্কিটের সর্বোচ্চ বিন্দু থরং লা অতিক্রম করি। এটা
সোমবার (১৬ জানুয়ারি) সকালে নারায়ণগঞ্জ দায়রা জজ আদালতের বিচারক সৈয়দ এনায়েত হোসেনের দেওয়া রায়ের তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় সচিবালয়ের
রাজধানীর খামারবাড়ি এলাকায় এমনই একটি দৃশ্য চোখে পড়ে। খামারবাড়ি মোড় থেকে ঢাকা আন্তর্জাতিক মেলার দিকে কয়েক পা এগুলেই দেখা যায়, জাতীয়
ইতিহাদ এয়ারওয়েজের একটি ফ্লাইটযোগে (ইওয়াই-০৭৩) সোমবার (১৬ জানুয়ারি) স্থানীয় সময় ভোর ৬টা ৬ মিনিটে (বাংলাদেশ সময় বেলা ১১টা ৬ মিনিট) জুরিখ
চাঞ্চল্যকর ওই ঘটনার রায়কে কেন্দ্র করে সোমবার (১৬ জানুয়ারি) সকাল থেকেই আদালতের গেটের সামনে ভিড় জমাতে থাকেন উৎসুক জনতা। রায় শোনার
সোমবার (১৬ জানুয়ারি) সকালে সাত খুন মামলার রায় ঘোষণা পর তারা জেলা দায়রা জজ আদালত চত্বরে মিছিল করেন। রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করে
নূর হোসেনের বরাত দিয়ে তার আইনজীবী অ্যাডভোকেট খোকন সাহা বলেন, ‘রায় ঘোষণার পর নূর হোসেন জানিয়েছেন, তিনি হাইকোর্টে আপিল করবেন’। আর
সোমবার ( জানুয়ারি ১৬) নারায়ণগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ আদালতে চাঞ্চল্যকর এই সাত খুনের মামলায় ২৬ জনের মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণার পর
সোমবার (১৬ জানুয়ারি) বেলা ১১টায় জেলা ও দায়রা জজ মো. ইসমাইল হোসেন তার জামিন মঞ্জুর করেন। রসরাজ দাসের পক্ষের আইনজীবী মো. নাসির মিয়া
নিহত নয়ন হোসেন উপজেলার সিঙ্গিমারী গ্রামের আব্দুস ছালামের ছেলে ও সিঙ্গিমারী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের তৃতীয় শ্রেণির ছাত্র।
তিনি বলেন, ‘রায়ে আমরা সন্তুষ্ট। এ রায় দ্রুত কার্যকর হলে আরও খুশি হবো। আমরা চাই অতি দ্রুত আদালতে এ রায় বাস্তবায়ন হবে।’ রায় ঘোষণার
সোমবার ( জানুয়ারি ১৬) নারায়ণগঞ্জের জেলা ও দায়রা জজ আদালতে চাঞ্চল্যকর এই সাত খুনের মামলায় ২৬ জনের মৃত্যুদণ্ডের রায় ঘোষণার পর
সোমবার (১৬ জানুয়ারি) সকাল ১০টার কিছু সময় পর রায় ঘোষণা শেষে আসামিদের একে একে এজলাস থেকে বের করে কঠোর নিরাপত্তায় প্রিজন ভ্যানে তোলা হয়।
সোমবার (১৬ জানুয়ারি) বরগুনা জেলা মৎস্য অফিসের নেতৃত্বে সকাল ৬টা থেকে ৯টা পর্যন্ত অভিযান চালিয়ে ৪৫ হাজার মিটার ছোট ফাঁসের কারেন্ট ও
নিহতরা হলেন- বাগেরহাট সদর উপজেলার কোদলা গ্রামের আজাদ শেখ (৪০), তার স্ত্রী শিখা বেগম (৩৫) এবং তাদের মেয়ের দুই সন্তান রনি শেখ (৫) ও
সোমবার (১৬ জানুয়ারি) সকাল দশটা ০৫ মিনিট থেকে দু'টি মামলার রায় একসঙ্গে রায় পড়ছেন আদালত। এর দুই মিনিট আগে এজলাসকক্ষে আসন গ্রহণ করেন
সাজাপ্রাপ্ত ৩৫ আসামির মধ্যে ২৫ জনই ৠাবের চাকরিচ্যুত কর্মকর্তা ও সদস্য, বাকি ১০ জনের মধ্যে রয়েছেন নূর হোসেন ও তার ৯ সহযোগী। ৠাবের ২৫
সোমবার (১৬ জানুয়ারি) সকাল দশটা ০৩ মিনিটে আদালতের এজলাসকক্ষে আসন গ্রহণ করেন বিচারক। কিছুক্ষণের মধ্যেই সাত খুনের ঘটনায় দায়ের করা
সোমবার (১৬ জানুয়ারি) সকাল ৯টা ৫০ মিনিটে তাদেরকে আদালতের হাজতখানা থেকে কাঠগড়ায় স্থাপিত লোহার খাঁচার মধ্যে রাখা হয়। এর আগে
সোমবার (১৬ জানুয়ারি) সকাল ৯টা ৪০ মিনিটে তাদের একটি প্রিজন ভ্যানে করে আদালতে হাজির করা হয়। এর আগে সকাল ৯টা ৮ মিনিটে নারায়ণগঞ্জ জেলা
পুরোনো সংবাদ গুলো দেখতে এখানে ক্লিক করুন