ঢাকা, শুক্রবার, ১২ বৈশাখ ১৪৩২, ২৫ এপ্রিল ২০২৫, ২৬ শাওয়াল ১৪৪৬

কর্পোরেট কর্নার

মার্সেল ফ্রিজ কিনে লাখ টাকা করে ক্যাশ ভাউচার পেলেন দুই ক্রেতা

নিউজ ডেস্ক | বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম
আপডেট: ১৪৫৬ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৫, ২০২৫
মার্সেল ফ্রিজ কিনে লাখ টাকা করে ক্যাশ ভাউচার পেলেন দুই ক্রেতা

ঢাকা: জনপ্রিয় দেশীয় ইলেকট্রনিক্স ব্র্যান্ড মার্সেল ফ্রিজ কিনে এক লাখ টাকা করে ক্যাশ ভাউচার পেয়েছেন দুজন। তারা হলেন নোয়াখালীর সৌদিপ্রবাসী কামরুল হাসান ও একই জেলার ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী আমিরুল ইসলাম।

আসন্ন ঈদ উৎসব ঘিরে সারা দেশে চলমান মার্সেলের ‘ডিজিটাল ক্যাম্পেইন সিজন-২২’ এর আওতায় ফ্রিজ কিনে ওই সুবিধা পেয়েছেন তারা। এর আগে মার্সেল ফ্রিজ কিনে ১০ লাখ টাকা ক্যাশব্যাক পেয়েছিলেন কুষ্টিয়ার মিঠুন আলী।  

উল্লেখ্য, সিজন-২২ এর আওতায় দেশের যেকোনো শোরুম থেকে মার্সেল ব্র্যান্ডের ফ্রিজ, এয়ার কন্ডিশনার বা এসি, ওয়াশিং মেশিন ও সিলিং ফ্যান কিনে ১০ লাখ টাকা পর্যন্ত ক্যাশব্যাক পাচ্ছেন ক্রেতারা। এ ছাড়া পাচ্ছেন লাখ লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচারসহ নিশ্চিত উপহার। চলতি বছরের ঈদুল আজহা পর্যন্ত এসব সুবিধা পাবেন গ্রাহকরা।  

গত ৯ এপ্রিল কুমিল্লার রাজেন্দ্রপুরের শ্রীপুরে ব্র্যাক লার্নিং সেন্টারের অডিটোরিয়ামে আনুষ্ঠানিকভাবে দুই ক্রেতার হাতে এক লাখ টাকার ক্যাশ ভাউচার তুলে দেন মার্সেলের ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসেডর জনপ্রিয় চিত্রনায়ক আমিন খান।

এ সময় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- মার্সেল ডিস্ট্রিবিউটর নেটওয়ার্ক সাউথ জোনের ইনচার্জ নুরুল ইসলাম রুবেল, ব্র্যান্ড ম্যানেজার উদ্দাম হোসেন মৃধা, মার্সেল ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম ‘হিমালয় ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড টেকনোলজি’ ও ‘ঢাকা ইলেকট্রনিক্স’ এর স্বত্বাধিকারী যথাক্রমে ইমান হোসেন, রাজীব চন্দ্র দাস প্রমুখ।

এক লাখ টাকা ক্যাশ ভাউচার বিজয়ী কামরুল হাসান জানান, তার বাড়ি সোনাইমুড়ী উপজেলার বজরায়। স্ত্রী ও এক ছেলেসহ চার সদস্যের পরিবার তার। সৌদিতে চাকরি করেন প্রায় চার বছর ধরে। ছুটিতে বাড়িতে এসে গত ১১ মার্চ বাসায় ব্যবহারের জন্য ৪০ হাজার টাকায় মার্সেল ব্র্যান্ডের একটি ফ্রিজ কেনেন। সোনাইমুড়ীতে মার্সেল ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম ‘হিমালয় ইলেকট্রনিকস অ্যান্ড টেকনোলজি’ থেকে ফ্রিজটি কেনার পর পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করলে এক লাখ টাকা ক্যাশ ভাউচার পাওয়ার মেসেজ পান তিনি। সেই ক্যাশ ভাউচার দিয়ে মার্সেল ব্র্যান্ডের ওয়াশিং মেশিন, সিলিং ফ্যান ও এসি কেনেন। এতগুলো প্রয়োজনীয় ইলেকট্রনিক্স পণ্য একসঙ্গে ঘরে তুলে মহাখুশি তার পরিবার।

এদিকে একইদিনে জেলার সেনবাগের সেবারহাটে মার্সেল ডিস্ট্রিবিউটর শোরুম ‘ঢাকা ইলেকট্রনিক্স’ থেকে ৩৩ হাজর ৩৯০ টাকা দিয়ে মার্সেলের একটি ফ্রিজ কেনেন আমিরুল ইসলাম। তিনিও একইভাবে পণ্যটি কেনার পর বারকোড দিয়ে মার্সেল ডিজিটাল ক্যাম্পেইনে অংশ নেন। এর কিছুক্ষণ পর তিনি এক লাখ টাকা ক্যাশ ভাউচার পাওয়ার মেসেজ পান। উক্ত ক্যাশ ভাউচারের বিপরীতে মার্সেল শোরুম থেকে একটি করে ওয়াশিং মেশিন, সিলিং ফ্যান ও টেবিল ফ্যান নিয়েছেন আমিরুল।

জানা গেছে, ক্রেতারা দেশের যেকোনো শোরুম থেকে মার্সেল ফ্রিজ, এসি, ওয়াশিং মেশিন ও ফ্যান কেনার সময় পণ্যটির ডিজিটাল রেজিস্ট্রেশন করা হচ্ছে। এরপর ক্রেতার দেওয়া মোবাইল ফোন নম্বরে মার্সেল থেকে ফিরতি এসএমএসের মাধ্যমে উপহার পাওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করা হচ্ছে।

বাংলাদেশ সময়: ১৪৪৯ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৫, ২০২৫
আরবি

বাংলানিউজটোয়েন্টিফোর.কম'র প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ, তথ্য, ছবি, আলোকচিত্র, রেখাচিত্র, ভিডিওচিত্র, অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।