সদ্য সমাপ্ত বিপিএলে ব্যাট হাতে দারুণ ফর্মে ছিলেন তিনি। ৫১৬ রান করে হয়েছিলেন টুর্নামেন্ট-সেরা খেলোয়াড়।
১৫৭ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা ভালোই করে বাংলাদেশ। স্যাম কারানের করা প্রথম ওভারে ১০ রান তোলেন লিটন দাস ও রনি তালুকদার। সাত বছর পর জাতীয় দলে ফেরা রনি আগ্রাসী ব্যাটিং দারুণ কিছুর ইঙ্গিত দেন। দ্বিতীয় ওভারে ক্রিস ওকসের কাছ থেকে একাই ১১ রান আদায় করে নেন ডানহাতি এই ব্যাটার। তৃতীয় ওভারে জফরা আর্চারকে ছেড়ে কথা বলেননি দুই ওপেনার। দুটো চারসহ ১১ রান আসে সেই ওভারে। কিন্তু পরের ওভারে আদিল রশিদের ঘূর্ণিতে পরাস্ত হন রনি। ফ্লাইটেড ডেলিভারীতে কাভার ড্রাইভ করতে গিয়ে স্টাম্প হারিয়ে ফেলেন তিনি। তাই থামতে হয় ১৪ বলে ৪ চারে ২১ রান করেন। ৩৩ রানে ভাঙে উদ্বোধনী জুটি।
পঞ্চম ওভারে রনির মতোই সাজঘরের পথ ধরেন লিটন। আর্চারের লেংথ ডেলিভারী তার ব্যাটের কানায় লেগে সোজা চলে যায় ওকসের হাতে। ১০ বলে ২ চারে ১২ রান করেন লিটন। এরপর হাল ধরেন অভিষিক্ত তাওহীদ হৃদয় ও শান্ত। তৃতীয় উইকেট জুটিতে ৩৯ বলে ৬৫ রানের জুটি যোগ করেন তারা। এর মাঝে মাত্র ২৭ বলে ক্যারিয়ারের চতুর্থ ফিফটি তুলে নেন শান্ত। একই পথে হাটছিলেন হৃদয়ও। কিন্তু মঈন আলীর বলে কারানের হাতে ক্যাচ দেন তিনি। যার ফলে ১৭ বলে ২ চার ও ১ ছয়ে ২৪ রানে থামতে হয় তাকে।
বাংলাদেশ সময়: ১৭৪৪ ঘণ্টা, মার্চ ০৯, ২০২৩
এএইচএস