জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে টেস্ট ম্যাচে হেরে নিজেদের ব্যর্থতার প্রমাণ আরও একবার দিয়েছে বাংলাদেশ। ক্রিকেটে ধারাবাহিক এই ব্যর্থতা চলছেই।
তিনি বলেন, ‘আমরা জানি, প্রথম টেস্টে ভালো ব্যাট করতে পারিনি। নিজেদেরই অপ্রয়োজনে চাপে ফেলে দিয়েছি। বাংলাদেশিদের ক্রিকেটের প্রতি ভালোবাসা অনন্য। তবে দীর্ঘমেয়াদে উন্নতি আনতে সময় ও সঠিক প্রক্রিয়ার প্রয়োজন। তাই সবাইকে ধৈর্য ধরার অনুরোধ করছি। ’
প্রথম টেস্টে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে খুব বেশি রান তুলতে পারেনি বাংলাদেশ। প্রথম ইনিংসে তারা গুটিয়ে যায় দুইশ রানের আগেই। দ্বিতীয় ইনিংসে দুইশ পার করলেও বেশিদূর যেতে পারেনি। সিমন্স জানান, লক্ষ্য হওয়া উচিত ইতিবাচক খেলা। কেবল দুইশ রানের লক্ষ্যে খেলতে থাকলে পাওয়া যাবে না সফলতা। আর এই ইতিবাচকতা হতে হবে ধারাবাহিক।
বাংলাদেশের কোচ বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য হলো ইতিবাচক টেস্ট ক্রিকেট খেলা, যেন দিন শেষে শুধু ২০০ রান করে বাঁচার চিন্তা না থাকে। দুই-তিন টেস্ট পরপর ভালো খেলে থেমে গেলে হবে না, ধারাবাহিক পারফরম্যান্সই আমাদের মূল লক্ষ্য। ’
আগামীকাল থেকে চট্টগ্রামে শুরু হবে সিরিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট। হোয়াইটওয়াশ এড়াতে এই টেস্টে সিমন্স বোলিং লাইনআপ সাজিয়েছেন ভিন্নভাবে। তিন পেসার হাসান মাহমুদ, খালেদ আহমেদ ও তানজিম সাকিবের ওপর আস্থা রেখেছেন তিনি। মনে করেন, গতি নয় বরং তাদের দক্ষতাই পার্থক্য গড়ে দিতে পারেনি।
সিমন্স বলেন, ‘গতি কমলেও আমাদের বোলারদের দক্ষতা আছে, যা ম্যাচের পার্থক্য গড়তে পারে। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৫১৬ ঘণ্টা, এপ্রিল ২৭, ২০২৫
আরইউ
Rakib Uddin