মিরপুর থেকে: বাংলাদেশ-ভারত এশিয়া কাপ ফাইনালের টিকিট পেতে নানা ঝড়-ঝঞ্চা সইতে হয়েছে দর্শকদের। টিকিটের চরম অব্যবস্থাপনা ও অপ্রতুলতার কারণে দুই দিন ধরে লাইনে দাঁড়িয়ে ‘সোনার হরিণ’ টিকিট সংগ্রহ করতে হয় তাদের।
২৫ হাজার আসন সংখ্যার শের-ই-বাংলা স্টেডিয়ামে ছাউনি নেই পূর্ব গ্যালারিত, যেটি ‘সাধারণ গ্যালারি’ বলেও ডাকা হয়। সাধারণ গ্যালারিতে থাকা প্রায় সকল দর্শককেই ভিজতে হয়েছে সন্ধ্যায় নামা বৃষ্টির পানিতে। অন্য গ্যালারিতে ছাউনি থাকলেও বৃষ্টির পানি থেকে কেবল বাঁচতে পেরেছেন উপরের সারিতে (আপার) বসা দর্শকরা। নিচের সারিতে (লোয়ার) যাদের জায়গা হয়েছে তারাও ভিজেছেন বৃষ্টিতে।
বৃষ্টিতে মাঠ এতটা ভিজে উঠে যে, বাংলাদেশ-ভারত ফাইনাল ম্যাচ মাঠে গড়ানোর সম্ভাবণা ক্ষীন। মাঠ শুকিয়ে আনা সম্ভব হলে শেষ ভাগে পাঁচ ওভার (কার্টেল ওভার) করেও ম্যাচটি মাঠে গড়ায়, এ অপেক্ষাতে আছেন মিরপুরের দর্শকরা।
আর ম্যাচটি পরিত্যক্ত ঘোষণা হলে হতাশা নিয়েই ঘরে ফিরতে হবে তাদের। রিজার্ভ ডে না থাকায় ম্যাচটি না হলে বাংলাদেশ ও ভারতকে যৌথভাবে ঘোষণা করা হবে এশিয়ার বর্তমান চ্যাম্পিয়ন হিসেবে। এটুকুই সান্ত্বনা হতে পারে দর্শকদের!
বাংলাদেশ সময়: ২০০০ ঘণ্টা, ০৬ মার্চ ২০১৬
এসকে/এমআর