প্রথম দফায় বোলিং অ্যাকশন শুধরে ৫ জন ক্রিকেটে ফেরার পরে বাকি ছিলেন আরও ৫ জন। এরা হলেন লিজেন্ড অব রুপগঞ্জের আসিফ আহমেদ রাতুল, আবাহনীর অমিতাভ কুমার নয়ন, কলাবাগান ক্রীড়া চক্রের মোহাম্মদ শরিফুল্লাহ, মোহামেডানের ফয়সাল আহমেদ ডিকেন্স ও গাজী প্রপি ক্রিকেটার্সের মুস্তাফিজুর রহমান বাশার।
দ্বিতীয় দফায় পূনর্মূল্যায়নের পরে এরই মধ্যে বোলিংয়ের অনুমতি পেয়েছেন রুপগঞ্জের আসিফ আহমেদ রাতুল, আবাহনীর অমিতাভ কুমার নয়ন, কলাবাগান ক্রীড়া চক্রের মোহাম্মদ শরিফুল্লাহ।
এই তিন বোলারের বোলিং অ্যাকশনের বিষয়ে মঙ্গলবার (১০ জানুয়ারি) দুপুরে বোলিং অ্যাকশন রিভিউ বিষয়ে বিসিবির মিডিয়া কমিটি ও বোলিং অ্যাকশন রিভিউ কমিটির চেয়ারম্যান জালাল ইউনুস বলেন, ‘আসিফ আহমেদ রাতুল ও অমিতাভ নয়ন পূনর্মূল্যায়নের পরে দেখা গেছে তাদের বোলিং অ্যাকশন অনেক বদলে গেছে এবং তারা ১৫ ডিগ্রি সীমারেখার মধ্যেই আছে। তাই ওদের আমরা ক্লিয়ার করে দিব। শরীফুল্লাহ ক্লিয়ারড। ’
কিন্তু, এখনও নিজেদের বোলিং শোধরাতে পারেননি মোহামেডানের ফয়সাল আহমেদ ডিকেন্স ও গাজী প্রপি ক্রিকেটার্সের মুস্তাফিজুর রহমান বাশার।
এ দু’জনের বোলারের ব্যাপারে জালাল ইউনুসের ভাষ্য, ‘মুস্তাফিজুর রহমান বাশার এখনও আনক্লিয়ারড। যদিও সে এখন প্রথম শ্রেণির লিগ খেলছে। এর আগে ২ নভেম্বর তার যে পূনর্মূল্যায়ন হয়েছে এবং যে রিপোর্ট এসেছে তাতে সে এখনও ক্লিয়ারড হয়নি। তার বোলিং অ্যাকশন ১৫ ডিগ্রির উপরে। সে এখনও লিমিটের বাইরে বোলিং করছে। আর ডিকেন্স তার ডেলিভারির জন্য নিষিদ্ধ আছে। সে পুসর্বাসনেও আসেনি। তবে তার দ্বিতীয় দফায় পুনরর্মূল্যায়ন হয়েছে কিন্তু তার সমস্যা বাশারের মতোই, ডেলিভারি ১৫ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যায়। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৭০৬ ঘন্টা, ১০ জানুয়ারি ২০১৭
এইচএল/এমআরএম