সংবাদ সম্মেলনে কোহলি আরও জানান, ‘দলপতির দায়িত্ব সত্যিই অনেক কঠিন। এই দায়িত্ব নিয়ে ব্যাট চালানোও বেশ কষ্টের।
সাবেক অধিনায়ক ধোনি প্রসঙ্গে বর্তমান অধিনায়ক যোগ করেন, ‘ধোনি ভারতের বর্তমান স্কোয়াডের অন্যতম অভিজ্ঞ ক্রিকেটার। সে এমন একজন ক্রিকেটার যার সহযোগিতা আমার প্রয়োজন। হয়তো মাঠে ডিসিশন রিভিউ সিস্টেম (ডিআরএস) এর আওতায় যাওয়া সিদ্ধান্তগুলোর জন্য তার সাথে পরামর্শ করবো। ’
২০০৪ সালের ডিসেম্বরে চিটাগংয়ে বাংলাদেশের বিপক্ষে ওয়ানডেতে অভিষেক হয় ধোনির। ২০১৪ সালে অস্ট্রেলিয়া সফরের পর টেস্টের অধিনায়কত্ব ছাড়েন তিনি। এরপর সাদা পোশাকের ভারতীয় দলের দায়িত্ব কাঁধে নেন কোহলি। ভারতের অন্যতম সফল এই অধিনায়কের নেতৃত্বে প্রথম টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে (২০০৭) চ্যাম্পিয়ন হয় ভারত৷ তারপর চ্যাম্পিয়নস ট্রফি এবং ২০১১-তে ঘরের মাঠে ৫০ ওভারের বিশ্বকাপে ধোনির নেতৃত্বে চ্যাম্পিয়ন টিম ইন্ডিয়া। তার নেতৃত্বে টেস্ট ক্রিকেটেও এক নম্বরে ওঠে ভারত।
নিজের ক্যাপ্টেন্সি প্রসঙ্গে কোহলি জানান, ‘আমি খুবই গর্ববোধ করছি যে আমাকে তিন ফরমেটের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এজন্য ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডকে ধন্যবাদ জানাই। একই সঙ্গে ধোনির কাছে আমি কৃতজ্ঞ যে তিনি আমার উপর দায়িত্ব তুলে দিয়ে নিশ্চিত থাকতে পারছেন। আমি সর্বাত্মক চেষ্টা করবো আসন্ন বড় ইভেন্ট গুলো দলের কম্বিনেশন ঠিক রেখে ভারতকে এগিয়ে নেওয়ার। সামনে আমাদের বড় পথ পাড়ি দিতে হবে। ’
বাংলাদেশ সময়: ১৭০০ ঘণ্টা, ১৪ জানুয়ারি ২০১৭
এমআরপি