যে অনুরাগে সব ব্যস্ততা সামলেও লাল-সবুজের পতাকাবাহীদের উৎসাহ যোগাতে মাঠে ছুটে যান তিনি। সাফল্যে ক্রিকেটারদের কাছে ডেকে পরম স্নেহে পিঠ চাপড়ে দেন।
হাফিংটন পোস্ট অস্ট্রেলিয়ার অ্যাসোসিয়েট এডিটর লুক কুপারের লেখা এ প্রতিবেদনে বলা হয়, ঠিক সময়ে ঠিক জায়গায় এসে ক্রীড়া উপভোগে বসে থাকার জন্য খ্যাতি লাভ করা অস্ট্রেলিয়ার ক্রীড়ামোদী সাবেক দুই প্রধানমন্ত্রী জন হাওয়ার্ড ও বব হাওকের মতোই প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আজ স্টেডিয়ামে এসে বাংলাদেশের ক্রিকেটের ঐতিহাসিক বিজয় উদযাপনের সাক্ষী হয়েছেন।
বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কন্যা শেখ হাসিনা ২০১৬ সালে মার্কিন ফোর্বস ম্যাগাজিনের বিবেচনায় বিশ্বের ৩৬তম প্রভাবশালী নারী হিসেবে মনোনীত হয়েছিলেন জানিয়ে প্রতিবেদনে আরও বলা হয়, কোনটা তার দেশের জন্য ভালো, সেটা তিনি বেশ জানেন। ১৯৯৯ সালে বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে হারানোর পর তিনি বলেছিলেন, ১৯৭১ সালের মহান মুক্তিযুদ্ধের পর এটা দেশের ইতিহাসের সবচেয়ে শ্রেষ্ঠতম দিন।
প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয় বুয়েট ছাত্রলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক ও আওয়ামী লীগের গবেষণা প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর রিসার্চ অ্যান্ড ইনফরমেশনের (সিআরআই) সদস্য তন্ময় আহমেদের একটি টুইট, যেখানে তিনি লিখেছেন, ‘শেখ হাসিনা মানে অনুপ্রেরণা! অভিনন্দন বাংলার বাঘেরা...’
ক্রীড়াক্ষেত্রে, বিশেষত ক্রিকেটে বাংলাদেশের এই অগ্রযাত্রার পেছনে প্রধানমন্ত্রীর অনুপ্রেরণা উল্লেখযোগ্য। এ বিষয়ে প্রতিবেদনটিতে বলা হয়, তার আবেগটা এই খেলা পর্যন্ত চলে আসে বলেই সমর্থকরা তাকে সত্যি এতো ভালোবাসে।
বাংলাদেশ সময়: ১৯০৯ ঘণ্টা, আগস্ট ৩০, ২০১৭
এইচএ/
** প্রধানমন্ত্রীর সমর্থন আমাদের উৎসাহ দেয়: সাকিব